ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার নিস্ক্রিয় রাখা
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,May - 28 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
বিভিন্ন কারণে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার বা অনান্য ব্রাউজার দ্বারা ব্রাউজ করা নিস্ক্রিয় রাখার প্রয়োজন হতে পারে। ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার নিস্ক্রিয় করতে Control Panel এ যান এবং Add or Remove Programs খুলুন। এবার বাম পাশের Set Program Access and Defaults এ ক্লিক করুন। এরপরে Custom এর ডানের ডাউন এ্যরো কী তে ক্লিক করে Internet Explorer এর ডানের Enable access to this program চেক বক্স আনচেক করুন এবং OK করে বের হয়ে আসুন। ব্যস এখন থেকে ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার দ্বারা ব্রাউজ করা যাবে না। এভাবে অনান্য ব্রাউজার, মেইল ক্লাইন্ট, মিডিয়া প্লেয়ার, ম্যসেঞ্জার ইত্যাদি বন্ধ করে রাখা যাবে। আর সচল করতে একইভাবে Enable access to this program চেক বক্স চেক করে আসলেই হবে।
দেখে নিন হার্ডডিক্সের বর্তমান অবস্থা
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,May - 27 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
অনেক দিন ধরে হইতো কম্পিউটারের হার্ডডিক্স ব্যবহার করছেন কিন্তু হার্ডডিক্সের বর্তমান অবস্থা কি তা জানা যাবে Active Hard Disk Monitor দ্বারা। এই সফটওয়্যারটি দ্বারা হার্ডডিক্স প্রস্তুতকারক কোম্পানী, সিরিয়াল নম্বরসহ অনান্য তথ্য এবং S.M.A.R.T. (Self-Monitoring, Analysis, and Reporting Technology) জানতে পারবেন। এছাড়াও সফটওয়্যারটি দ্বারা হার্ডডিক্সের সম্পূর্ণ বা আংশিক স্ক্যানও করতে পারবেন। ১০.৩ মেগাবাইটের ফ্রি (সংস্করণের) এই সফটওয়্যারটি www.disk-monitor.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণে চলবে। এবার সফটওয়্যারটি ইনস্টল করে চালু করুন এবং জেনে নিন আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিক্সের যাবতীয় তথ্য।
মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যার চালু করা
পোষ্ট করেছেন admin,January - 16 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 17 বার পড়া হয়েছে।)
বিনামূল্যের সফটওয়্যার আমরা প্রায় সবসময় ব্যবহার করে থাকি। এর মধ্যে ট্রায়াল সংস্করণের সফটওয়্যার অন্যতম। কিন্তু ট্রায়াল সফটওয়্যার নির্দিষ্ট দিনের পরে আর চলে না আবার নতুন করে ইনষ্টল করলেও বেশীরভাগ কাজে আসে না। কিন্তু আপনি চাইলে রানঅ্যাজডেট সফটওয়্যার দ্বারা অনায়াসে পূর্বের যেকোন তারিখে যেকোন সফটওয়্যার চালু করতে পারেন। ১৯ কিলোবাইটের বহনযোগ্য ফ্রি এই সফটওয়্যারটি www.nirsoft.net থেকে ডাউনলোড আনজিপ করুন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Browse… বাটনে ক্লিক করে যে মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যারটি খুলুন। এবার পূর্বের যে তারিখে সফটওয়্যারটি চালু করতে চান Date / Time: এ নির্বাচন করুন। এবার Run বাটনে ক্লিক করলে ট্রায়াল সংস্করণের সফটওয়্যারটি উক্ত তারিখ হিসাবে চালু হবে। তবে সফটওয়্যাটি ইনষ্টল করার পূর্বের তারিখ নির্বাচন করে চালু করলে সফটওয়্যাটি চালু নাও হতে পারে। এভাবে আপনি মেয়াদ উত্তীর্ণ ট্রায়াল সফটওয়্যার চালু করতে পারেন।
পাসওয়ার্ড দেখার সফটওয়্যার
পোষ্ট করেছেন admin,May - 29 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 21 বার পড়া হয়েছে।)
বিভিন্ন সফটওয়্যারে বা অনলাইনে আমরা যে পাসওয়ার্ড দিয়ে থাকি তা স্টার (*) বা ● হিসাবে দেখা যায়। ফলে আপনার টাইপ করা পাসওয়ার্ডের লেখা (টেক্সট) দেখা যায় না। কোন কারণে আপনি যদি পাসওয়ার্ড দেখতে চান তাহলে পাসওয়ার্ড ভিউয়ার সফটওয়্যারের সাহায্যে দেখতে পারেন। ১১৩ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি http://www.itsamples.com/software/pwv.html সাইট থেকে ডাউনলোড করা যাবে। এবার জিপ ফাইলটি আনজিপ করে PwViewer রান করে হাতের উপরে মাউস ধরে উপরের টারগেটটি যেকোন পাসওয়ার্ডের উপরে নিয়ে গেলে পাসওয়ার্ডটির লেখা (টেক্সট) দেখাবে।
এক্সপির জন্য উইন্ডোজ ৭ এর সুপার বার
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,May - 13 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 9 বার পড়া হয়েছে।)
উইন্ডোজ এক্সপির পরে উইন্ডোজ ভিসতা এবং সমপ্রতি উইন্ডোজ ৭ বাজারে এসেছে। কিন্তু উইন্ডোজ এক্সপি ব্যবহার তেমন একটা ভাটা পরেনি। তাই উইন্ডোজ ভিসতার বা উইন্ডোজ ৭ এর কিছু কিছু সুবিধা এক্সপির জন্য আসে। উইন্ডোজ ৭ এর মত টাক্সবার বানাতে পারবেন উইন্ডোজ এক্সপিতেও। এজন্য ViGlance সফটওয়্যারটি চালু করলেই চলবে। ১৯৭ (২৩৬) কিলোবাইটের ফ্রি, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.lee-soft.com থেকে ডাউনলোড করে চালু করুন। এবার দেখুন টাক্সবারের চেহারা। ভিগ্ল্যান্সে উইন্ডোজ ৭ এর ৪৮×৪৮ সাইজের আইকন, ডাইনামিক প্রসেস গ্রুপিং, ফিডিং স্টার্ট, গ্লাইড ইফেক্টস, রিসোর্স পিএনজি স্ক্রিন, ন্যাটিভ রাইট ক্লিক, ডাইনামিক টাক্সবার ট্র্যান্সফেন্সি, ৬৪ এবং ৮৬ এক্সপিতে ব্যবহারের সুবিধাগুলো রয়েছে। সফটওয়্যারটিকে স্থায়ীভাবে চালু করতে সফটওয়্যারটি কপি করে Start Menu\Programs\Startup এ পেস্ট (শটকাট) করুন তাহলে উইন্ডোজ চালু হবার সময় সফটওয়্যারটি চালু হবে।
উইন্ডোজের ড্রাইভ লুকানো বা লক করা
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,April - 14 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
বিশেষ প্রয়োজনে কোন কোন ড্রাইভ লক করা বা লুকিয়ে রাখার প্রয়োজন হয়। বিশেষ করে বাসায় একই পিসিতে একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে এটা বেশ জরুরী। রেজিস্ট্রি এডিট করে এই কাজ অনায়াসে করা যায়। কিন্তু সাধারণ ব্যবহারকারীদের রেজিস্ট্রি এডিট করা ঠিক না। তাই এই কাজটি যদি ছোট একটি ফ্রিওয়্যার সফটওয়্যার দ্বারা করা যায় তাহলে কেমন হয়। মাত্র ৪৪৪ কিলোবাইটের Drives Protector এই সফটওয়্যারটি www.shamokaldarpon.com/download থেকে ডাউনলোড করে ইচ্ছামত যেকোন ড্রাইভ লুকাতে বা লক করতে পারেন। একটি ড্রাইভ লুকানো বা লক করা পরে যদি অন্য ড্রাইভ নতুন করে লুকানো বা লক করা যায় তাহলে পূর্বের লুকানো বা লক ড্রাইভ ফিরে আসবে। আগেরটিসহ লুকানো বা লক করতে চাইলে নতুন করে লক করার সময় আগেরটি নির্বাচিত রাখতে হবে।
বিজ্ঞাপন ছাড়া ওয়েবব্র্রাউজ করুন
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,April - 19 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 8 বার পড়া হয়েছে।)
ওয়েব সাইটে ব্রাউজ করতে গেলে বিজ্ঞাপনের জন্য বেশ বিরক্তিকর লাগে, আবার কিছু কিছু বিজ্ঞাপন বেশ আপত্তিকরও বটে। এছাড়াও এসব বিজ্ঞাপনের জন্য পেজ লোড হতে তুলনামূলকভাবে বেশী সময় লাগে। তবে আপনি চাইলে আপনার ব্রাউজারে এধরনের বিজ্ঞাপন স্থায়ীভাবে বন্ধ করে রাখতে পারেন একটি এ্যাডঅন্স ব্যবহার করে। AdSweep নামের এই এ্যাডঅন্সটি গুগল ক্রোম, মজিলা ফায়ারফক্স, অপেরা, সাফারি ওয়েব ব্রাউজার সমর্থন করে। AdSweep মূলত একটি ইউজার স্ক্রিপ্ট যা CSS বেসড বিজ্ঞাপনগুলো (গুগল, ইয়াহু বা এধরনের) রোধ করতে পারে। এ্যাডঅন্সটি ইনস্টল করার জন্য www.adsweep.org. সাইটে গিয়ে আপনার ব্রাউজারের উপযোগী এ্যাডঅন্সটি (User script) ডাউনলোড করে বর্ণনা মতো কনফিগার করে নিন। এরপরে ব্রাউজ করে দেখুন বিজ্ঞাপনগুলো আসছে না।
আবারো ফ্রি কল এবং এসএমএস
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,April - 25 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 42 বার পড়া হয়েছে।)
ইন্টারনেট থেকে বিনামূল্যে কল এবং এসএমএস করার অনেক ওয়েব সাইট আছে। এমনই এক ওয়েব সাইট হচ্ছে www.dcalling.com। এখান থেকে বিনামূল্যে এসএমএস এবং কল করা যায়। এজন্য register for free থেকে প্রথমে রেজিস্ট্রেশন করে নিন। তাহলে আপনার মেইলে একটি একটিভিশন লিংক আসবে। এবার উক্ত লিংকে ক্লিক করে একাউন্ট একটিভ করুন এবং লগইন করুন। ভাষাগত সমস্যা হলে উপরের ড্রপডাউন থেকে ইংরেজী ভাষা নির্বাচন করে নিন।
এবার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করার জন্য SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন। এবার আপনার মোবাইল নম্বর ভেরিফিকেশন করতে Verification এ ক্লিক করুন। এবার CALLER ID অংশে আপনার মোবাইল নম্বর (দেশের কোড ছাড়া) লিখে ADD NEW CALLERID এ ক্লিক করুন। এরপরে VERIFY NOW বাটনে ক্লিক করে CALL ME NOW বাটনে ক্লিক করলে আপনার মোবাইলে কল আসবে। এরপরে আপনি প্রদর্শিত ভেরিফিকেশন কোড টাইপ করে ভেরিফিকেশন সমম্পন্ন করুন।
এবার এসএমএস করার জন্য SMS মেনু থেকে SMS এ ক্লিক করুন এবং SMS option: এ Free SMS নির্বাচন করে এসএমএস করুন। এভাবে আপনি প্রতিদিন ৫ টি এসএমএস করতে পারবেন।
কল করার জন্য TELEPHONE মেনু থেকে WEB-CALLBACK এ ক্লিক করে ৮ মিনিট কল করুন বিশ্বের যেকোন প্রান্তে।
এভাবে আপনি একাধিক একাউন্ট খুলে কল করতে পারবেন।
ওয়ারিদ নম্বরে ফ্রি এসএমএস করুন
পোষ্ট করেছেন admin,August - 15 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
যারা ওয়ারিদ ব্যবহার করেন তাদের কাছে বিনামূল্যে এসএমএস করতে পারবেন ওয়ারিদের ওয়েবসাইট (www.waridtel.com.bd) থেকে। মূলত আপনি যেকোন ওয়ারিদ নম্বর দ্বারা এই সাইটে রেজিষ্ট্রেশন করলে আপনার মোবাইলে একটি এ্যাকটিভেশন কোড আসবে যার দ্বারা রেজিষ্ট্রেশন সম্পন্ন হবে।
এরপর থেকে আপনি লগইন করে WebToSMS থেকে যেকোন ওয়ারিদে ইচ্ছামত এসএমএস করতে পারেন।
আর এখান থেকে আপনার মোবাইলের এফএনএফ যোগ, ডিলিট করতে পারবেন বিনা খরচে (তবে এফএনএফ রিপ্লেস করলে ১০ টাকা চার্জ কাটা যাবে, তার চেয়ে এফএনএফ ডিলিট করে এ্যাড করা ভাল)। আর বিনাখরচে Recharge History দেখতে Account Information জানতে Address Book নম্বর যোগ করতে পারবেন।
অফিস ২০০৭ এ ক্লাসিক ম্যানু
পোষ্ট করেছেন admin,March - 8 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
উইন্ডোজ ভিসতার সাথে বাজারে আসে মাইক্রোসফটের নতুন অফিস ২০০৭। অফিস ২০০৭ এ এসেছে ম্যানু এবং টুলবারের পরিবর্তে রিবোন। আর সাধারণত ব্যবহারকারীরা রিবোনে অনেক কিছুই খুজে পান না। ফলে অফিস ২০০৭ ব্যবহার করা অনেকের জন্য বিরক্তিকর এবং বেশ কষ্টদায়ক। আর অফিস ২০০৭ এ পূর্বের সংস্করণের মত ম্যানু ব্যাবহার করার কোন ব্যবস্থা নেই। তবে ইউবিটম্যানু সফটওয়্যার দ্বারা অফিস ২০০৭ এ রিবোনের পাশাপাশি ম্যানু এবং টুলবার আনা যাবে ফলে ব্যবহারকারীদের একটু সুবিধাই হবে। মাত্র ২৬০ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি (এ্যাডঅন্সটি) http://www.ubit.ch/software/ubitmenu-languages থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এবার অফিস (ওয়ার্ড, এক্সেল, পাওয়ারপয়েন্ট) খুলে দেখুন Menu নামে নতুন একটি ট্যাব আসছে। এবার ম্যানু ট্যাবে ক্লিক করলে তার ভিতরে অফিস ২০০৭ এর পূর্বের সংস্করণের মত ম্যানু এবং টুলবার আছে। এখন থেকে আপনি রিবনের পাশাপাশি ক্লাসিক ম্যানুর মাধ্যমে অফিস ২০০৭ ব্যবহার করতে পারবেন। তবে এই ম্যানু বা টুলবার পরিবর্তন করতে পারবেন না।
উইন্ডোজের এক্সপির লুকানো কিছু ইউটিলিটি
পোষ্ট করেছেন admin,January - 24 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 6 বার পড়া হয়েছে।)
উইন্ডোজ এক্সপির বেশ কিছু ইউটিলিটি আছে যেগুলোর খোঁজ অনেকেই জানি না। কিন্তু হিডেন ইউটিলিটি এক্সপি সফটওয়্যার দ্বারা এগুলো সহজেই চালু করা যায়। উইন্ডোজ ইউটিলিটি এবং কমান্ড লাইট ইউটিলিটি মিলিয়ে প্রায় ১০০টি মত জানা অজানা ইউটিলির তালিকা এবং চালু করার ব্যবস্থা রয়েছে এই ছোট সফটওয়্যারে। ২২৯ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি http://camtech2000.net থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার ইনস্টল করে চালু করে দেখুন। Windows utilities এবং Command Line utilities নামে ভিন্ন ভিন্ন ইউটিলিটির তালিকা দেয়া আছে। এবার প্রয়েয়াজনমত চালু করুন দরকারী ইউটিলিটিটি।
এ্যাডমিনিষ্ট্রেটরের পাসওয়ার্ড খোলা
পোষ্ট করেছেন admin,December - 8 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
সাধারণত বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকে ফলে লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করতে হয় নিরাপত্তার জন্য। লিমিটেড ইউজারে কোন সফটওয়্যার যেমন ইনষ্টল করা যায় না তেমনই অনেককিছুই পরিবর্তন করা যায় না। যদি কোন কারণে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড ভুলে যান তাহলে সেক্ষেত্রে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। হয়তোবা নতুন করে অপারেটিং সিস্টেম ইনষ্টল কারারও প্রয়োজন হতে পারে। এমতবস্থায় আপনি যদি লিমিটেড ইউজার ব্যবহার করে থাকেন তাহলে সহজেই লিমিটেড ইউজারের মাধ্যমে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে বা নতুন ইউজার খুলতে অথবা বর্তমান লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন। এজন্য কমান্ড প্রোম্পট খুলে (রানে গিয়ে Crtl+R চেপে cmd লিখে এন্টার করলে) নিজের পদ্ধতি অবলম্বন করুন। cd\ লিখে এন্টার করুন, c: লিখে এন্টার করুন, cd windows\system32 লিখে এন্টার করুন, copy logon.scr logon.old লিখে এন্টার করুন, copy cmd.exe logon.scr লিখে এন্টার করুন,
এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে logon.scr ফাইলকে যেকোন নামে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে logon.scr নামে রিনেম করতে পারেন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে অপেক্ষা করুন তাহলে নির্দিষ্ট সময় পরে স্ক্রিনসেভারের ওয়েট টাইম) স্ক্রিনসেভারের পরিবর্তে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে। যদি এই পদ্ধতিতে কমান্ড প্রোম্পট না খোলে তাহলে বিকল্প হিসাবে কমান্ড প্রোম্পট খুলে নিচের পদ্ধতি অবলম্বন করুন। cd\ লিখে এন্টার করুন, c: লিখে এন্টার করুন, cd windows\system32 লিখে এন্টার করুন, copy sethc.exe sethc.old লিখে এন্টার করুন, copy cmd.exe sethc.exe লিখে এন্টার করুন,
এছাড়াও সরাসরি উইন্ডোজের সিস্টেম৩২ ফোল্ডারে ঢুকে sethc.exe ফাইলকে রিনেম করে আবার cmd.exe ফাইলকে sethc.exe নামে রিনেম করুন। এবার কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন এবং কম্পিউটার লগঅন না করে শিফট (Shift) কী পাঁচবার চাপুন তাহলে কমান্ড প্রোম্পট খুলবে।
এখন এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন করতে net user administrator 2007 লিখুন তাহলে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ এর পাসওয়ার্ড পরিবর্তন হয়ে ২০০৭ হয়ে যাবে। আর আপনি যদি পাসওয়ার্ড পরিবর্তন না করে নতুন ইউজার খুলতে চান তাহলে net user mehdi /add লিখে এন্টার করুন তাহলে mehdi নামে নতুন একটি ইউজার তৈরী হবে। এবার mehdi ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে হলে net localgroup administrator mehdi /add লিখুন এবং এন্টার করুন। তাহলে আপনার বর্তমান ইউজার (mehdi) এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করা যাবে। একইভাবে বর্তমান ব্যবহার করা যে কোন লিমিটেড ইউজারকে এ্যাডমিনিষ্ট্রেটিভ হিসাবে ব্যবহার করতে পারেন।
কয়েক মিনিটে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন
পোষ্ট করেছেন admin,September - 25 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 27 বার পড়া হয়েছে।)
অনেক কারনেই আমাদের উইন্ডোজ নষ্ট হয়ে যায়। ফলে কয়েক ঘন্টা ব্যায় করে উইন্ডোজ এবং অনান্য এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু কয়েক মিনিটেই যদি উইন্ডোজসহ সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করা যায় তাহলে কেমন হয়! হিরেন বুট সিডি দ্বারা আপনি কয়েক মিনিটেই উইন্ডোজসহ উক্ত ড্রাাইভে ইনষ্টল করা সকল এ্যাপলিকেশন ইনষ্টল করতে পারেন। এজন্য উইন্ডোজের ড্রাইভ ইমেজ করে রাখতে হবে এবং প্রয়োজনে তা রিস্টোর করলেই হবে। ৯৫-১৭৭ মেগাবাইটের ফ্রি সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে আনজিপ করে সিডিতে রাইট করুন। আর হিরেন বুট সিডির বিস্তারিত তথ্য (সকল দরকারি টুলসের বর্ণনা) পাওয়া যাবে www.hiren.info/pages/bootcd এই সাইটে।
ইমেজ তৈরী করা: এখন একটি ড্রাইভে নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করুন এবং দরকারী সকল এ্যাপলিকেশন, ড্রাইভার ইনষ্টল করুন (পূর্বে ইনষ্টল করা থাকলেও হবে)। এরপরে এবার সিডিটি প্রবেশ করিয়ে সিডি থেকে বুট করুন। তাহলে Hiren’s All in 1 BootCD আসবে যেখানে কীবোর্ড দ্বারা Disk Clone Tools… নির্বাচন করে এন্টার করুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে Acronics Image Enterprise Server নির্বাচন করে এন্টার করলে কিছুক্ষণের মধ্যে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আসবে, যেখানে মাউস ব্যবহার করা যাবে।
এবার Create Image এ ক্লিক করে Next করুন তাহলে হার্ডড্রাইভগুলো দেখা যাবে। ধরি C: ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করা আছে এবং আপনি C: ড্রাইভ ইমেজ করতে চাচ্ছেন। তাহলে C: ড্রাইভ নির্বাচন করে Next করুন এবং Information মাসেজ আসলে Ok করুন। এবার যে ড্রাইভে ইমেজটি সেভ করতে চাচ্ছেন সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে ফাইলের নাম লিখে Next করুন। এখন Create Image Mode উইন্ডো থেকে Create the full backup Image Archive অপশন নির্বাচিত রেখে Next করুন এবং Image Archive Splitting উইন্ডোতে Automatic অপশন রেখে Next করুন এবং Compression Level উইন্ডোতে এ Maximum (এতে ইমেজের সাইজ কমে যাবে কিন্তু তৈরী এবং ইনষ্টল করতে একটু বেশী সময় লাগবে, আর Normal নির্বাচন করলে ইমেজ সাইজ বড় হবে এবং সময় কম লাগবে।) নির্বাচন করে Next করুন। এরপরে Image Archive protection এ ইচ্ছা করলে পাসওয়ার্ড ব্যবহার করতে পারেন। এবার Next করে Image Archive Comments Next করুন। এখন Proceed বাটনে ক্লিক করলে ইমেজ তৈরী হবে।
ইমেজ রিস্টোর করা: যখন আপনার উইন্ডোজ ইনষ্টল করার প্রয়োজন হবে তখন এই ইমেজটি রিস্টোর করে দিলেই হবে। আপনি যে ড্রাইভে ইনষ্টল করবেন সেই ড্রাইভ ফরম্যাট করতে হিরেন বুট সিডি থেকে Partition Tool থেকে Partition Magic Pro 8.05 এর মাধ্যমে ড্রাইভটিকে ফরম্যাট করতে পারেন।
ইমেজটি রিস্টোর করার জন্য পূর্বের নিয়মে গ্রফিক্যাল মুডে Acronics Image Enterprise Server উইন্ডো আনুন। এবার Restore Image এ ক্লিক করে Next করুন এবং Image Archive Selection উইন্ডো থেকে আপনার তৈরী করা ইমেজ নির্বাচন করে Next করুন। এবার Verify Archive Before The Restoring উইন্ডো থেকে No. I do not want to verify নির্বাচিত রেখে Next করে Partition or Disk to Restore থেকে Disk নির্বাচন করে Next করুন। এবার যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে চান সেই ড্রাইভ নির্বাচন করে Restore Partition Type উইন্ডো থেকে পার্টিশন (সি ড্রাইভ হলে প্রাইমারী, আর অনান্য ড্রাইভ হলে লজিক্যাল) নির্বাচন করে Next করুন এবং Restore Partition Size উইন্ডো থেকে ডিফল্ট রেখে Next করুন। এবার Next Selection এ No I do not image করে Proceed বাটনে ক্লিক করলে নির্দিষ্ট ড্রাইভে কয়েক মিনিটের মধ্যে সবকিছু হুবহু রিস্টোর হয়ে যাবে।
এবার নতুন উইন্ডোজটি চালু করে দেখুন সকল এ্যাপলিকেশন প্রোগ্রাম ইনষ্টল অবস্থায় আছে।
সকল সংস্করণ পাবেন এখানে www.hirensbootcd.net বা www.givemesolution.org
9.9 Version (177 MB)
Download Link #1
Download Link #2
Download Link #3
Download Link #4
Download Link #5
Download Link #6
Download Link #7
Download Link #8
Download Link #9
ইনক্রিপশনের মাধ্যমে ফোল্ডারে নিরাপত্তা দিন
পোষ্ট করেছেন admin,December - 4 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
ফোল্ডার পাসওয়ার্ড দেবার জন্য আমরা কতই না সফটওয়্যার ব্যবহার করি। কিন্তু এক এক সফটওয়্যারের এক এক সীমাবদ্ধতা আছে। কিন্তু ওয়ান সেকেন্ড ফোল্ডার ইনক্রিপশন সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই যেকোন ফোল্ডারকে পাসওয়ার্ড প্রোটেক্টেড করা যায়। ফলে উক্ত ফোল্ডারটি মুছে ফেলা, কপি করা, মুভ করা বা খোলা যাবে না। এই সফটওয়্যারটি উইন্ডোজ ’৯৮ এ সমর্থন না করলেও ৯৮ পরবর্তী সকল সংস্করণে সমর্থন করে। মাত্র ৩৬১ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.dvdcopyrip.com/1-second-folder-encrypt.html থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার পরে পাসওয়ার্ড সেট করুন। এখন ফোল্ডার লক করতে সফটওয়্যারটি চালু করুন এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। এবার Encrypt অপশন নির্বাচিত রেখে browse… বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডার ইনক্রিপ্ট করতে চান সেই ফোল্ডারটি নির্বাচন করুন এবং Start বাটনে ক্লিক করুন তাহলে উক্ত ফোল্ডারটি ইনক্রিপ্ট হবে। এবার দেখুন ফোল্ডারটি কতটা নিরাপদ হয়েছে। একইভাবে আপনি Decrypt নির্বাচিত রেখে browse… বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডারটি ডিক্রিপ্ট করতে চাচ্ছেন সেটি নির্বাচন করুন এবং Start বাটনে ক্লিক করলে ফোল্ডারটি ডিক্রিপ্ট হবে।
ওপেন সোর্স ল্যান চ্যাটিং সফটওয়্যার
পোষ্ট করেছেন admin,December - 3 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
লোকাল এরিয়া নেটওয়ার্কে কম্পিউটারগুলোর সাথে ইন্টারনেট ছাড়ায় চ্যাটিং করতে পারবেন এচ্যাট সফটওয়্যার দ্বারা। যা অনেকটা অনলাইনের অনান্য চ্যাটিং এর মতই। AChat সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ব্যাক্তিগত চ্যাট, গ্রুপ (ডিফল্ট হিসাবে গ্লোবাল) চ্যাট করতে পারবেন এবং সেই সাথে ফাইল ট্রান্সেফারের সুবিধাও রয়েছে। মাত্র ২.০৩ মেগাবাইটের ওপেন সোর্স এবং ফ্রি এই সফটওয়্যারটি http://sourceforge.net/projects/achat থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করুন। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার পরে অনলাইনে থাকা সকল ইউজারের (যে যে কম্পিউটারে AChat সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করা আছে) তালিকা আসবে। যাদের সফটওয়্যাটি খোলা নেই সেগুলো অফলাইন হিসাবে আসবে। চ্যাটিং এই সফটওয়্যারটিতে স্বাভাবিকভাবে নিজ কম্পিউটারে ইউজারের নামটি চ্যাটিং নিক হিসাবে ব্যবহৃত হবে। আপনি চাইলে তা পরিবর্তন করতে পারবেন। এছাড়াও আপনি ইচ্ছা করলে My Status থেকে নিজেকে Available, Away, DND, Offline করে রাখতে পারবেন।
পাসওয়ার্ড দিন যেকোন এ্যাপলিকেশনে
পোষ্ট করেছেন admin,January - 12 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 3 বার পড়া হয়েছে।)
একটি কম্পিউটারে একাধিক ব্যবহারকারী থাকলে বিভিন্ন ধরনের নিরাপত্তাহীনতায় ভোগা স্বাভাবিক| আপনি যদি চান আপনার গুরুত্বপূর্ণ সফটওয়্যারটি (এ্যাপলিকেশন) আপনি ছাড়া অন্য কেউ খুলতে পারবে না তাহলে সেটা অন্য ব্যবহারকারীদের জন্য নিষিদ্ধ বা ব্লক করা বেশ কষ্টকর। কিন্তু আপনি এ্যামপেথি সফটওয়্যার দ্বারা যেকোন এ্যাপলিকেশন পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করতে পারবেন। মাত্র কয়েক কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি www.migeel.sk থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে … (ব্রাউজ) বাটনে ক্লিক করে যে এ্যাপলিকেশন পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট করতে চাচ্ছেন সেটি খুলুন। এবার নিচে দুইবার পাসওয়ার্ড দিয়ে Protect বাটনে ক্লিক করলে এ্যাপলিকেশনটি পাসওয়ার্ড প্রোটেক্ট হবে। এখন থেকে উক্ত এ্যাপলিকেশনটি চালু করতে গেলে পাসওয়ার্ড চাইবে, পাসওয়ার্ড ছাড়া সফটওয়্যারটি চালু করা যাবে না। এ্যাপলিকেশনটি আনপ্রোটেক্ট করতে চাইলে এ্যামপেথি সফটওয়্যারটি চালু করে একই ভাবে পাসওয়ার্ড দিয়ে Unprotect বাটনে ক্লিক করলেই হবে। ফ্রি এই সফওয়্যারটি উইন্ডোজের সকল সংস্করণে চলবে।
অনলাইন থেকে সহজে লগো বা ব্যানার তৈরী করা
পোষ্ট করেছেন admin,October - 9 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের লগো বা ব্যানার তৈরীর প্রয়োজন হয়। কিন্তু ফটোশপ বা অন্য কোন গ্রাফিক্স সফটওয়্যার সম্পর্কে ভাল ধারণা না থাকলে লগো বা ব্যানার তৈরী করা সহজ নয়। কিন্তু আপনার হাতের কাছে ইন্টারনেট থাকলে সহজেই ওয়েবসাইট থেকেই যেকোন টেক্সট থেকে লগো বা ব্যানার তৈরী করতে পারবেন। এজন্য www.text2logo.com এ যান। এখানে বিভিন্ন ডিজাইনের লগোর চিত্র দেয়া আছে যার উপরে ক্লিক করলে নতুন পেজ আসবে। যেখান থেকে সহজেই আপনি লগো তেরী করতে পারবেন। যা পরবর্তীতে ইমেজ হিসাবে সেভ করলেই হবে।
সমস্যা যখন জেনেরিক হোষ্ট প্রোসেস
পোষ্ট করেছেন admin,November - 2 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
জেনেরিক হোষ্ট প্রোসেস ফর উইন৩২ সার্ভিস হচ্ছে মাইক্রোসফট উইন্ডোজের একটি বাগ। অনেকেই এই এরর ম্যাসেজ নিয়ে সমস্যায় পরেন। এই এরর ম্যাসেজ আসলে কিছু কিছু চলতি প্রোগ্রাম বন্ধ হয়ে যায়। বিশেষ করে যারা ইউএসবি মডেম ব্যবহার করেন। এই ম্যাসেজ আসলে তাৎক্ষতাৎ ইন্টারনেটের সংযোগটি বিছিন্ন হয়ে যায়। অনেক সময় এই এরর ম্যাসেজ না আসলেও ইন্টারনেটের সংযোগ বিছিন্ন হয়। এ থেকে মুক্তি পেতে মাইক্রোসফটের সিকিউরিটি KB921883 ইনষ্টল করতে হবে। এক্সপির জন্য ৬৮৬ কিলোবাইটের প্যাচ ফাইলটি মাইক্রোসফটের ওয়েবসাইট থেকে WindowsXP-KB921883-x86-ENU (সার্চ করে) অথবা এখান থেকে ডাউনলোড করুন। এবার প্যাচ ফাইলটি ইনষ্টল করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। ব্যাস এখন থেকে আর ম্যাসেজ আসবে না বা অনান্য সমস্যাগুলো হবে না।
পিডিএফ ফাইলে জলছাপ দেয়া
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,June - 3 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 3 বার পড়া হয়েছে।)
অনেক সময় পিডিএফ ফাইলের কপিরাইটের জন্য বা অন্য কোন কারণে ফাইলের প্রতিটি পৃষ্ঠাতে ওয়াটারমার্ক বা জলছাপ দেবার প্রয়োজন হয়। পিডিএফ ওয়াটারমার্ক ক্রিয়েটর সফটওয়্যার দ্বারা সহজেই ডকুমেন্টের সমস্ত পৃষ্ঠাতে জলছাপ দেয়া যায়। মাত্র ৩২৬ কিলোবাইটের ফিওয়্যার, বহনযোগ্য এই সফটওয়্যারটি www.coolpdf.com/pdfwatermark.html থেকে ডাউনলোড করে নিন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে Open বাটনে ক্লিক করে পিডিএফ ফাইলটি খুলুন। Text to stamp as watermark অংশে জলছাপ হিসাবে কি দিতে চান তা লিখুন। Angle, Font, Render Mode, Stroke Color, Horizontal Position, Vertical Position ইত্যাদি ঠিক করে Stamp Watermark & Save PDF বাটনে ক্লিক করে সেভ করুন। এবার দেখুন প্রতি পৃষ্ঠাতে জলছাপ হয়েছে।
পিসি উইজার্ডের মাধ্যমে জেনে নিন কম্পিউটারের যাবতীয় তথ্য
পোষ্ট করেছেন admin,June - 21 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।) আপনার কম্পিউটারের র্যা ম কত বা রেমের বাস স্পিড কত, তা খুজে বেড় করতে পারবেন পিসি উইজার্ড ২০০৮ সফটওয়্যারের সাহায্যে। এই সফটওয়্যারের সাহায়্যে কম্পিউটারে যুক্ত থাকা সমস্ত হার্ডওয়্যারের (প্রসেসরের, রেম, মাদারবোর্ড, এজিপি ইত্যাদি) পারফরমেন্স এবং প্রসেসরের, রেমের ক্যাশ কত তা দেখা যাবে। এছাড়াও সিস্টেম এবং সফটওয়্যারের সকল ধরনের তথ্য পাওয়া যাবে। মোট কথা আপনার কম্পিউটারের যত ধরনের তথ্য জানার প্রয়োজন তা এই সফটওয়্যার থেকে জানা যাবে। ২.০ মেগাবাইটের সফটওয়্যারটি www.cpuid.com থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করতে পারবেন। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার পরে তা কপি করে পোর্টেবল হিসাবেও ব্যবহার করা যাবে।
সহজেই সেলফ এক্সট্রাটিং ফাইল তৈরী করা
পোষ্ট করেছেন admin,June - 4 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
কোন সফটওয়্যার ছাড়ায় উইন্ডোজের বিল্টইন টুলস দ্বারা সেলফ এক্সট্রাটিং ফাইল তৈরী করা যায়। এজন্য রানে গিয়ে (Start/Run) iexpress লিখে এন্টার করলে আইএক্সপ্রেস উইজার্ড আসবে। এখানে Create new Self Extraction Directive file চেক রেখে Next> বাটনে ক্লিক করুন। এবার Extract files only চেক করে Next> করুন। এখানে প্যাকেজের নাম দিয়ে Next> বাটনে ক্লিক করুন। এরপরে No Prompt নির্বাচিত রেখে Next> বাটনে ক্লিক করুন। এবার Do not display a license চেক রেখে (আপনি চাইলে display a license চেক করে Browse বাটনে ক্লিক করে আপনার লাইসেন্স ফাইলটি দেখিযে দিতে পারেন ) Next> বাটনে ক্লিক করুন। এবার add বাটনে ক্লিক করে আপনার পছন্দের প্রোগ্রাম বা ফাইলগুলো এক এক করে যুক্ত করুন এবং অবশেষে Next> বাটনে ক্লিক করুন। এখন Default নির্বাচিত রেখে Next> বাটনে ক্লিক করে পরের উইন্ডো হতে No message নির্বাচিত রেখে Next> বাটনে ক্লিক করুন। এবার এপলিকেশন ফাইলটি কোথায় রাখতে চান Browse বাটনে ক্লিক করে সেখানে নাম দিয়ে Save করে Next> করুন এবং Next> করে Next> করে Finish করুন। ব্যাস হয়ে গেল সেলফ এক্সট্রাটিং ফাইল।
টাস্ক ম্যানেজার নিস্ক্রিয় হলে
পোষ্ট করেছেন admin,March - 30 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
ভাইরাসের কারণে অনেক সময় দেখা যায় টাস্ক ম্যানেজার ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে টাস্ক ম্যানেজার খুলতে গেলে Task Manager has been disable by your asministrator মেসেজ আসে। বিভিন্ন ভাবে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় করতে পারেন।
পদ্ধতি ১: এজন্য নোটপ্যাড খুলে নিচের সংকেত লিখুন এবং TMEnabled.reg নামে সেভ করুন।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System]
“DisableTaskMgr”=dword:00000000
এবার TMEnabled.reg ফাইলটি চালু করলে রেজিষ্ট্রি এডিট হবে এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।
পদ্ধতি ২: রানে গিয়ে REG add HKCU\Software\Microsoft\Windows\CurrentVersion\Policies\System /v DisableTaskMgr /t REG_DWORD /d 0 /f লিখে এন্টার করলে রেজিস্ট্রি এডিট হবে এবং এবং টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে।
পদ্ধতি ৩: প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Ctrl+Alt+Del Options থেকে Remove Task Manager এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার ক্লিক করে Disable বা Not Configured অপশন সিলেক্ট করে ওকে করুন এবং গ্রুফ পলিসি বন্ধ করুন। তাহলে টাস্ক ম্যানেজার সক্রিয় হবে। নিজস্ব ইমেইল ঠিকানা ছাড়ায় মেইল করা
পোষ্ট করেছেন admin,March - 27 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 1 বার পড়া হয়েছে।)
যারা ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাদের প্রায় সকলেরই ইমেইল ঠিকানা রয়েছে। তারপরেও যাদের নিজস্ব কোন ইমেইল নেই বা বিশেষ কারণে ইমেইল খুলতে চাচ্ছেন না বা যাকে ইমেইল করবেন তাকে আপনার ইমেইল ঠিকানা দিতে চাচ্ছেন না এক্ষেত্রে আপনি ইমেইল না খুলেও ওয়েব সাইট থেকেও দ্রুত অন্যকে ইমেইল করতে পারবেন। এজন্য www.note2email.com সাইটে ঢুকে ফরমের Email Address এ প্রাপকের ইমেইল ঠিকানা, Title এ ইমেইলের বিষয়, Note এ মূল মেইল লিখে নিচের যেকোন একটি লগো নির্বাচন করে send it বাটনে ক্লিক করুন তাহলে সরাসরি প্রাপকের কাছে ইমেইল যাবে। এক্ষেত্রে প্রাপক এর কাছে প্রেরক হিসাবে note@note2email.com ঠিকানা দেখাবে। এছাড়াও এখানে নির্দিষ্ট কী ব্যবহার করে মেইল Encrypt করে পাঠানোর সুবিধা রয়েছে।
শিক্ষনীয় ভিডিও দেখুন টিচারটিউবে
পোষ্ট করেছেন admin,March - 22 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
ইউটিউবের কথা আমারা সবাই জানি। জনপ্রিয় এই ভিডিও শেয়ারিং এর আদলে তৈরী করা টিচারটিউবকে www.teachertube.com ইউটিউবের অন্যতম সেরা ক্লোন সাইট বলা হয়। এখানে ইউটিউবের ভিডিও এর মধ্যে শিক্ষা বিষয়ক ভিডিওগুলো রয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে গণিত, সামাজিক বিজ্ঞান, বিজ্ঞান, কম্পিউটার, ত্রিমাত্রিক মডেলিং, শিশুদের জন্য এনিমেশন, পিসি এনিমেশন, ফ্লাশ প্রজেক্ট, কম্পিউটার বেসিক কম্পোনেন্ট, কম্পিউটার বেসিক ট্রাবলশুটিং ইত্যাদিসহ বিভিন্ন বিষয়ের উপরে ভিডিও। এই সাইটে ভিডিও আপলোড করতে হলে রেজিষ্ট্রেশন করতে হবে। আর আপলোড, ডাউনলোড বা অনান্য দরকারি যা কিছু আছে সবকিছুই অবিকল ইউটিউবের মতই।
ওয়েবসাইট ব্লক করুন এ্যানি ওয়েবলক দ্বারা
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,August - 15 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকলে বা অফিসের কম্পিউটার হলে অনেক সময় বিভিন্ন ওয়েবসাইট বন্ধ রাখার প্রয়োজন হয়। অনেক ভাবেই ওয়েব সাইট ব্রাউজ করা থেকে বিরত রাখা যায়। এর মধ্যে Any Weblock সফটওয়্যার দ্বারা ব্লক করা সহজ। মাত্র ৪৩৯ কিলোবাইটের ফ্রিওয়্যার এই সফটওয়্যারটি www.anyutils.com থেকে ডাউনলোড করে ইনস্টল করুন। এবার সফটওয়্যারটি চালু করে পাসওয়ার্ড সেট করুন এবং Add বাটনে ক্লিক করে ওয়েবসাইট যোগ করুন। এভাবে আপনি ইচ্ছামত ওয়েবসাইট যুক্ত করতে পারবেন। সবশেষে Apply Settings বাটনে ক্লিক করে কম্পিউটার রিস্টার্ট করুন। এবার দেখুন কোন ব্রাউজারেই ব্লক করা ওয়েবসাইট খুলছে না। এই সফটওয়্যারটি মূলত system32\drivers\etc এর hosts ফাইলটিকে সম্পাদনা করে থাকে।
আর্কাইভ ফরম্যাট রূপান্তর
পোষ্ট করেছেন admin,March - 15 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
একাধিক ফাইল ইমেইল করার ক্ষেত্রে বা সঙ্কুটিত করার জন্য আমরা বিভিন্ন আর্কাইভ সফটওয়্যার ব্যবহার করে থাকি। এগুলোর মধ্যে জিপ, ৭-জিপ, রার অন্যতম। কিন্তু অনেক সময় দেখা যায় একটি ফরম্যাটের আর্কাইভ ফাইল অন্য আর্কাইভ সফটওয়্যারে খুলছে (সমর্থন করছে) না। সেক্ষেত্রে আর্ককনভার্টার সফটওয়্যার আপনার আর্কাইভ ফাইলটিকে পছন্দের অন্য ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারবেন। এই সফটওয়্যারটি 7-ZIP, LZH, CAB, ZIP, ARJ, ACE, RAR, TAR, TGZ /GZ, Z, BZ2, YZ1, YZ2, GCA, BEL, RPM, DEB, BH, Noa32, HKI, PAQAR ফরম্যাট থেকে ZIP, 7-ZIP, CAB, LHA, TAR, TGZ, BZ2, YZ1, BGA, RAR, ACE, NOA32, HKI, PAQAR, UHARC, YZ2, DZ, HA ফরম্যাটে রূপান্তর করতে পারে। আর্ককনভার্টার সফটওয়্যারটি https://sourceforge.net/projects/archivconvert সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে।
একাধিক ওয়ার্ড ফাইল একত্রিত করা
পোষ্ট করেছেন admin,March - 7 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
একাধিক ওয়ার্ড ফাইল (ডকুমেন্ট) যদি একটি একত্রিত করতে চান অর্থাৎ অনেকগুলো ওয়ার্ড ফাইলের তথ্য যদি একটি ফাইলে আনতে চান তাহলে একটি একটি করে খুলে তার তথ্য কপি করে নতুন ডকুমেন্ট আনতে হবে। যা বেশ সময় সাপেক্ষ এবং ঝামেলার ব্যাপার। ফাইলের সংখ্যা যদি একটু বেশী হয় তাহলেতো কথায় নেই। এ সমস্যা থেকে সহজে সমাধানের পথ হচ্ছে নতুন একটি ডকুমেন্ট খুলুন এবং ওয়ার্ডের যে যে ফাইলগুলো একত্রিত করতে চাচ্ছেন সেগুলো কপি করে নতুন ডকুমেন্ট পেষ্ট করুন। তাহলে উক্ত ফাইলগুলো ভিতরের লেখাগুলো নতুন ডকুমেন্টের ভিতরে চলে আসবে। কিন্তু এগুলো স্বাভাবিক টেক্সট হিসাবে আসে না, অনেকটা ইমেজ হিসাবে আসে। তবে টেক্সট সম্পাদনা করতে হলে নির্দিষ্ট ডকুমেন্টের (লেখার) উপরে মাউস দুইবার ক্লিক করলে নতুন ডকুমেন্টে খুলবে যেখান থেকে সম্পাদনা করে সেভ করতে হবে। সেভ করলে তা মূল (একত্রিত করা) ডকুমেন্টে পরিবর্তন হবে।
মুছে ফেলুন ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো
পোষ্ট করেছেন admin,March - 3 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
আপনার কম্পিউটারে যদি হাজারো ছবি বা গান থাকে তাহলে একই ফাইল ভিন্ন ভিন্ন ফোল্ডারে একাধিকবার থাকতে পারে। গানের ক্ষেত্রে এটি বেশী হয়ে থাকে, ফলে অযথা যায়গা নষ্ট হয়। আপনি খুঁজে খুঁজে এই ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে গেলে বেশ সময় লাগে। সেক্ষেত্রে আপনি ডাবলকিলার সফটওয়্যারের সাহায্যে সহজেই একই নামের সকল ফাইল খুঁজে বেড় করে মুছে ফেলতে পারেন। সফটওয়্যারটি নিজে থেকেই ডুপ্লিকেট ফাইল খুঁজে বেড় করবে। এরপরে চাইলে সহজে প্রথম ফাইলটি রেখে বাকি ডুপ্লিকেট ফাইলগুলো মুছে ফেলতে পারবেন। ৪০৬ কিলোবাইটের এই ফ্রি সফটওয়্যারটি www.bigbangenterprises.de/en/doublekiller সাইট থেকে ডাউনলোড করতে পরবেন।
উইনপিডিএফ দিয়ে পিডিএফ ফাইল তৈরী করুন
পোষ্ট করেছেন admin,February - 22 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 3 বার পড়া হয়েছে।)
পিডিএফ নামে পরিচিত জনপ্রিয় ফাইল ফরম্যাট ‘পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরম্যাট’ পড়তে অনেকগুলো সফটওয়্যার থাকলেও তৈরী করার জন্য তেমন ভাল সফটওয়্যার নেই। এডোবি এক্রোবেট থাকলেও এর যায়গা ৯৬ মেগাবাইটের মত। এছাড়াও ১.৩৫ মেগাবাইটের ডুপিডিএফ (www.dopdf.com) দিয়ে পিডিএফ তৈরী করা গেলেও বাংলা লেখা কোন ডকুমেন্ট পিডিএফ তৈরী করতে গেলে লেখার ফরম্যাট পরিবর্তন হয়ে যায় এমনকি কিছু কিছু বাংলা দেখা যায় না। তবে ইংরেজী ফন্টের ক্ষেত্রে তেমন সমস্যা হয় না। তবে আপনি যদি উইনপিডিএফ ব্যবহার করেন তাহলে এধরণের সমস্যায় পরতে হবে না। ৯.৪৫ মেগাবাইটের এই সফটওয়্যারটি www.winpdf.com সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। ডুপিডিএফের মতই সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করলে WinPdf Writer নামে প্রিন্টার আসবে। এখন সহজেই যেকোন ডকুমেন্ট WinPdf Writer প্রিন্টারের সাহায্যে প্রিন্ট করলে পিডিএফ হিসাবে সেভ করার ডায়ালগ বক্স আসবে। ব্যাস নাম লিখে নির্দিষ্ট লোকশেনে সেভ করলেই হবে।
ইন্টানেটের গতি দেখে নিন
পোষ্ট করেছেন admin,February - 10 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
আজকের গতি যুগে প্রায় ঘরে ঘরে ইন্টারনেট ব্যবহার শুরু হয়েছে। বাসায় ইন্টারনেটে সংযোগ নেওয়ার সময় আপনি জেনেছেন আপনার ইন্টারনেটের গতি কত হবে! কিন্তু আপনি কি জানতে পারছেন আপনার ইন্টারনেটের গতি কত? এছাড়া আজকে, গত সপ্তাহে বা এই মাসে কতটুক ব্যান্ডউইথ ব্যবহার করেছেন তার খোঁজ কি রাখেন।
যাদের ব্যান্ডউইথের সীমবদ্ধতা আছে তাদের জন্য এটা জানা জরুরী। এ সমস্যা সমাধান দেবে নেট মিটার সফটওয়্যার। এই সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনি প্রতিনিয়তই চলতি ইন্টারনেটের গতি এবং ব্যান্ডউইথ রিপোর্ট হিসাবে দেখতে পারবেন। আপনি www.hootech.com/NetMeter ওয়েবসাইট থেকে নেট মিটার সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে ব্যবহার করতে পারেন কিন্তু এটি ৩০ দিনের ট্রাইল ভার্সন হওয়াতে ৩০ দিন পরে আর চলে না। এছাড়াও আপনি http://readerror.gmxhome.de ওয়েবসাইট থেকে নতুন আরেকটি নেট মিটার সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। এটি ফ্রিওয়্যার ফলে বন্ধ হওয়ার সম্ভাবনা নেই। এই নেট মিটারে ডাউনলোড রেট, আপলোড রেট এবং উভয়ই গ্রাফ আকারে দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও নিচে তাদের মান প্রতি সেকেন্ডে আপডেট হচ্ছে। আপনি চাইলে কাষ্টমাইজ করে দেখতে পারেন। এছাড়াও রিপোর্ট হিসাবে আপনি আজকের, চলতি সপ্তাহের এবং মাসের বিস্তারিত দেখতে পারবেন। এগুলো এক্সপোর্ট করতে পারবেন এবং রিসেট করতে পারবেন। এভাবে নেট মিটারের সাহায্যে প্রতিনিয়ত ইন্টানেটের গতি দেখে নিতে পারেন।
স্টোরেজ (ইউএসবি) ডিভাইস নিয়ন্ত্রন করা
পোষ্ট করেছেন admin,January - 20 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 3 বার পড়া হয়েছে।)
কম্পিউটারের নিরাপত্তার কথা কে না ভাবে! কিন্তু বাসার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকলে আপনার অগোচরে অনুমতি ছাড়াই কেউ স্টোরেজ ডিভাইসে (ফ্লপি, ফ্লাশ ডিক্স বা অনান্য রিমুভাল ডিভাইস) আপনার গুরুত্বপূর্ণ তথ্য কপি করে নিতে পারে। এ থেকে বাঁচার সহজ উপায় হচ্ছে আপনার কম্পিউটারের স্টোরেজ ডিভাইস রাইট প্রটেক্ট করে রাখা (ইউএসবি পোর্ট নিস্ক্রিয় করা নয়)। তাহলে অনাকাঙ্খিত ভাবে কেউ আপনার অনুমতি ছাড়া কম্পিউটারে স্টোরেজ ডিভাইস ব্যবহার করে তথ্য কপি করতে পারবে না। এজন্য নিজের সংকেত নোটপ্যাডে লিখে writedisable.reg নামে সেভ করুন। এবার এই রেজিষ্ট্রি ফাইলটি চালু করুন। তাহলে কোন স্টোরেজ ডিভাইসে ফাইল কপি করা যাবে না অর্থাৎ রাইট প্রটেক্ট হবে।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies]
“WriteProtect”=dword:00000001
আবার স্টোরেজ ডিভাইসের রাইট প্রটেক্ট নিস্ক্রিয় করতে নিচের সংকেত নোটপ্যাডে লিখে writeenable.reg নামে সেভ করুন। এবার এই রেজিষ্ট্রি ফাইলটি চালু করুন। তাহলে স্টোরেজ ডিভাইসে ফাইল কপি করা যাবে।
Windows Registry Editor Version 5.00
[HKEY_LOCAL_MACHINE\SYSTEM\CurrentControlSet\Control\StorageDevicePolicies]
“WriteProtect”=dword:00000000
এক সাইটে সকল প্রযুক্তির খবর
পোষ্ট করেছেন admin,January - 19 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 1 বার পড়া হয়েছে।)
আমরা সবাই কম বেশী প্রযুক্তি বিষয়ক খবর শুনতে বা পেতে ভালবাসি। আমরা দেশী বিভিন্ন পত্রিকা ছাড়াও অনলাইনে আন্তর্জাতিক মানের সংবাদ সংস্থা থেকে বিভিন্ন সময়ে প্রযুক্তির সংবাদ সংগ্রহ করে থাকি বা দেখে থাকি। কিন্তু বিভিন্ন ওয়েব সাইট ঘুটে প্রয়োজনীয়, গুরুত্বপূর্ণ বা মাজার প্রযুক্তির সংবাদ খুজেঁ পাওয়া বেশ ঝামেলার এবং সময় সাপেক্ষ কাজ। কিন্তু আপনি যদি এক সাইটেই বিশ্বের সকল গুরুত্বপূর্ণ প্রযুক্তির সংবাদের শিরোনাম পেয়ে যান তাহলে কেমন হয়! www.alltechnews.tk সাইটে বিশ্বের জনপ্রিয় এবং গুরুত্বপূর্ণ সকল সংবাদ সংস্থার (ওয়েব সাইটে প্রকাশিত) প্রযুক্তির সংবাদের শিরোনাম রয়েছে। পছন্দের যেকোনে শিরনামের উপরে ক্লিক করলে মূল সাইটে বিস্তারিত পাওয়া যাবে। কোন সংবাদ সংস্থা বা ওয়েবসাইট তাদের সাইটে নতুন সংবাদ যোগ করলে আরএসএস ফেডের মাধ্যমে সয়ংক্রিয়ভাবে এই সাইটের শিরোনামে তা চলে আসবে। আপনি এখানে সকল সংবাদ একসাথে (এক পেজে) বা আলাদাভাবে (নির্দিষ্ট সাইট হিসাবে) প্রযুক্তি সংবাদের শিরোনামগুলো দেখতে পাবেন।
মন্দ ওয়েব সাইটগুলো বন্ধ রাখুন
পোষ্ট করেছেন admin,February - 27 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
প্রযুক্তি আশির্বাদ বা কি অভিশাপ তা দিয়ে তর্ক করার কিছু নেই। একাধারে প্রযুক্তি আশির্বাদ এবং অভিশাপও। আমরা দিনে দিনে প্রযুক্তির উপরে তুলনামূলকভাবে বেশী নির্ভরশীল হয়ে যাচ্ছি। তেমনই বর্তমানে তারহীন প্রযুক্তির আশির্বাদে ইন্টারনেট মানুষের দ্বারে দ্বারে পৌছে গেছে। এই ইন্টারনেট যেমন পৃথিবীকে এনে দিয়েছে হাতের মুঠোয় তেমনই অশ্লীল, কুরুটিকর, অসামাজিক বা অনান্য ক্ষতিকারক তথ্য ছবি ইত্যাদি সহজলভ্য করেছে। ইন্টারনেটে ছড়িয়ে থাকা এমন হাজারো ওয়েব সাইট যেমন মানুষের রুচিবোধ নষ্ট করছে তেমনই মাধ্যমে ছাড়াছে বিভিন্ন রকমের কম্পিউটার ভাইরাস। আপনি যদি বাসাতে ইন্টারনেট ব্যবহার করেন তাহলে আপনার ইন্টারনেটের ব্যবহার নিয়ন্ত্রিত হওয়া উচিৎ। কিন্তু কোটি কোটি ওয়েব সাইটের ভিড়ে এধরণের ওয়েব সাইট খুঁজে খুঁজে বেড় করে তা বন্ধ করা সম্ভব নয়। অপ্রয়োজনীয়, ক্ষতিকারক, অশ্লীল বা পর্ণগ্রাফি সাইটগুলো ব্লক করা যাবে এমন ওয়েববেসট সফটওয়্যার হচ্ছে কে৯ওয়েবপ্রটেকশন। বিনামূল্যে ব্যবহারযোগ্য
এই ওয়েবসফট দ্বারা প্রায় সকল ধরণের সাইট ব্লক করা যাবে। সফটওয়্যারটি www.k9webprotection.com সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করা যাবে। ডাইনলোডের সময় আপনাকে নির্দিষ্ট ফরম পূরণ করতে হবে। তাহলে আপনার মেইল ঠিকানাতে ডাউনলোডের লিংক মেইলের মাধ্যমে যাবে সাথে ইনষ্টলের জন্য ফ্রি লাইসেন্স কী যাবে যা ইনলষ্টের প্রয়োজন হবে। ২৩৪ কিলোবাইটের এই সফটওয়্যারটি ডাউনলোড করে ইনষ্টল (পাসওয়ার্ড সেট করতে হবে) করে নিন। যা ইন্টারনেটের সংযোগ রেখে করতে হবে কারণ আপনার পাসওযার্ড কে৯ওয়েবপ্রটেকশন সাইটে যুক্ত হবে। ইনষ্টল শেষে কম্পিউটার রিবুট করতে বলবে। রিবুটের পরে ডিফল্ট ব্লকিং কার্যকর হবে। আপনি চাইলে ব্লকিংসহ সবকিছু পরিবর্তন এবং পর্যবেক্ষণ করতে পারবেন। এজন্য ডেক্সটপের শর্টকাটের মাধ্যমে চালু করুন তাহলে তা (ডিফল্ট) ওয়েব ব্রাউজারে চালু হবে। এখানে You are protected by K9 Web Protection! সমৃদ্ধ একটি পেজ আসবে যার মাঝে সেটআপ এ ক্লিক করে পাসওয়ার্ডের সাহায্যে লগইন করুন। ওয়েব ক্যাটাগরিজ টু ব্লক: লগইন হলে প্রথমে Web Categories to Block এর Protection Level আসবে যা ডিফল্ট অবস্থায় রয়েছে। আপনি চাইলে অন্যটিতে পরিবর্তন করতে পারবেন। এছাড়াও ডিফল্ট অবস্থায় কোন কোন ধরণের সাইট প্রোটেক্ট অবস্থায় রয়েছে তা দেখতে পারবেন এ Show Details ক্লিক করে। ডিফল্ট অবস্থায় ২১ ধরণের ওয়েব সাইট ব্লক রয়েছে এর মধ্যে সামাজিক নেটওয়ার্কের ওয়েবসাইটগুলোও (ফেসবুক, মাইস্পে, অরকুট ইত্যাদি) রয়েছে। এছাড়াও হাই লেবেল এর মধ্যে আরো অতিরিক্ত ৫ ধরণের সাইট রয়েছে চ্যাটিং, নিউজগ্রুপ ইত্যাদি, যা মূলত শিশুদের জন্য। এছাড়াও কাষ্টমাইজ ভাবে আপনি ইচ্ছামত বিভিন্ন ধরণের সাইট ব্লক বা খুলে রাখতে পারেন। টাইম রেস্ট্রিকশন: টাইম রেস্ট্রিকশন হচ্ছে আপনি কি বারে এবং কখন কখণ বন্ধ করে রাখা ওয়েব সাইটগুলোতে ব্যবহারের অনুমতি দিবেন তা নির্ধারণ করে দেওয়া।
ওয়েব সাইট একসেপশন: উপরোক্ত ক্যাটাগরির বাইরের কোন ওয়েব সাইট আপনি মেনুয়ালি ব্লক করতে পারেন বা ক্যাটাগরির মধ্যে ব্লক করা ওয়েব সাইটকে আপনি স্থায়ীভাবে অনুমতি দিতে পারেন।
ব্লকিং ইফেক্টস: আপনার ব্লক করা সাইটে প্রবেশ করলে কিধরণের ফলাফল আসবে তা এখানে নির্ধারণ করে দেওয়ার ব্যবস্থা রয়েছে। ব্লক করা সাইটে প্রবেশ কবলে তা আনব্লক করার জন্য এডমিন অপসন আসবে কিনা তা উল্ল্যেখ করে দেওয়া য়ায়। ফলে ওয়েব সাইট ব্লক থাকলে তা ১৫ মিনিট জন্য বা স্থায়ীভাবে আনব্লক করা যাবে পাসওয়ার্ডের সাহায্যে।
ইউআরএল কীওয়ার্ড: কী ওয়ার্ডের উপরে ভিত্তি করে আপনি ওয়েব সাইট ব্লক করতে পারেন। ফলে আপনার দেওয়া কীওয়ার্ড যে যে ওয়েব সাইটের কীওয়ার্ডের সাথে মিলে যাবে সেগুলো সয়ংক্রিয়ভাবে ব্লক হয়ে যাবে।
আদার্স সেটিং: এখানে গুগলকে সেফ সার্চ হিসাবে ব্যবহারের সুযোগ রয়েছে। পাসওয়ার্ড/ইমেইল: এখানে আপনি পাসওয়ার্ড এবং ইমেইল ঠিকানা পরিবর্তন করতে পারবেন। এছাড়া ভিউ ইন্টারনেট একটিভিটিতে আপনি বিস্তারিত সকল কিছু রিপোর্ট আকারে পাবেন। বাসাতে বা স্কুল/কলেজ/বিশ্ববিদ্যালয়ের ল্যাবে ওয়েব বেসড ফিল্টারিং সিস্টেম বেশ উপকারে লাগবে। এটি একই সাথে ক্ষতিকারক ভাইরাস বা স্প্যাইওয়্যার থেকে বাচাঁতে পারবে।
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের টাইটেল পরিবর্তন করা
পোষ্ট করেছেন admin,December - 27 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
মাইক্রোসফটের ওয়েব ব্রাউজার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুললে পেজের টাইটেলের ডান পাশে এক্সপ্লোরারের টাইটেল Microsoft Internet Explorer দেখা যায়। আপনি চাইলে রেজিষ্ট্রি এডিটর থেকে এই টাইটেল পরিবর্তন করতে পারবেন। এজন্যে রেজিষ্ট্রি এডিটর (রানে গিয়ে regedit লিখে ওকে করে) খুলে HKEY_CURRENT_USER\Software\Microsoft\Internet Explorer\Main এ যান। এবার নতুন একটি String Value (Edit > New > String Value) নিন এবং নাম দিন Window Title| এবার Window Title খুলে (দুইবার ক্লিক করে) Value Date অংশে আপনার পছন্দের নাম দিন এবং ওকে করুন। এবার ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার খুলে দেখুন টাইটেল পরির্বতন হয়েছে।
রান কমান্ডের যত ব্যবহার
পোষ্ট করেছেন admin,December - 12 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 4 বার পড়া হয়েছে।)
কোন প্রোগ্রামকে সহজে চালু করতে রানে (Start+R চেপে) গিয়ে উক্ত প্রোগ্রামের সংক্ষিপ্ত রূপ লিখে ওকে করলেই সেই প্রোগাম চালু হয়। যদিও বেশিরভাগ প্রোগ্রামই সরাসরি চালু করা যায়। নিচে দরকারি বেশ কিছু রান কামন্ডের (উইন্ডোজ এক্সপি) সংক্ষিপ্ত সংকেত দেওয়া হলো।
একসেসিবিলিটি কন্ট্রোলস – access.cpl
একসেসিবিলিটি উইজার্ড – accwiz
এড হার্ডওয়্যার উইজার্ড – hdwwiz.cpl
এড/রিমুভ প্রোগ্রামস – appwiz.cpl
এডমিনিষ্ট্রিটিভ টুলস – control admintools
অটোমেটিকস আপডেট – wuaucpl.cpl
ব্লু-টুথ ফাইল ট্রান্সেফার উইজার্ড – fsquirt
ক্যালকুলেটর – calc
সার্টিফিকেটস – certmgr.msc
ক্যারেকটার ম্যাপ – charmap
চেক ডিক্স (ডস) – chkdsk
ক্লিপবোর্ড ভিউয়ার – clipbrd
কমান্ড প্রোম্পট – cmd
কম্পোনেন্ট সার্ভিস – dcomcnfg
কম্পিউটার ম্যানেজমেন্ট – compmgmt.msc
কন্ট্রোল প্যানেল – control
ইউজার একাউন্টস – control userpasswords2
ডেট এন্ড টাইমস – timedate.cpl
ডি.ডি.ই শেয়ার্স – ddeshare
ডিভাইস ম্যানেজার – devmgmt.msc
ডাইরেক্ট এক্স – dxdiag
ডিক্স ক্লিনআপ – cleanmgr
ডিক্স ডিফ্রাগমেন্ট – dfrg.msc
ডিক্স ম্যানেজমেন্ট – diskmgmt.msc
ডিক্স পার্টিশন ম্যানেজার – diskpart
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – control desktop
ডিসপ্লে প্রোপার্টিস – desk.cpl
ড: ওয়াটসন ফর উইন্ডোজ – drwtsn32
ড্রাইভার ভেরিফায়ার ম্যানেজার – verifier
ইভেন্ট ভিউয়ার-eventvwr.msc
ফাইল এন্ড সেটিংস ট্রান্সেফার টুল – migwiz
ফাইল সিগ্নেচার ভেরিফিকেশন টুল – sigverif
ফাইন্ড ফার্ষ্ট findfast.cpl
ফোল্ডার প্রোপার্টিস – control folders
ফন্টস – control fonts
ফন্টস ফোল্ডার – fonts
গেম কন্ট্রোলারস – joy.cpl
গ্রুপ পলিসি এডিটর – gpedit.msc
হেল্প এন্ড সাপোর্ট – helpctr
হাইপারটার্মিনাল – hypertrm
আই.এক্সপ্রেস উইজার্ড – iexpress
ইনডেক্সসিং সার্ভিস – ciadv.msc
ইন্টারনেট কানেক্শন উইজার্ড – icwconn1
ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার – iexplore
ইন্টারনেট প্রোপার্টিস – inetcpl.cpl
কীবোর্ড প্রোপার্টিস – control keyboard
লোকাল সিকিউরিটি সেটিংস – secpol.msc
লোকাল ইউজারস এন্ড গ্রুপস – lusrmgr.msc
উইন্ডোজ লগঅফ – logoff
মাইক্রোসফট চ্যাট – winchat
মাইক্রোসফট মুভি মেকার – moviemk
এমএস পেইন্ট – mspaint
মাইক্রোসফট সিনক্রোনাইজেশন টুল – mobsync
মাউস প্রোপার্টিস -control mouse
মাউস প্রোপার্টিস – main.cpl
নেট মিটিং – conf
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – control netconnections
নেটওয়ার্ক কানেকশনস – ncpa.cpl
নেটওয়ার্ক সেটআপ উইজার্ড – netsetup.cpl
নোটপ্যাড – notepad
অবজেক্ট পেজ মেকার – packager
ওডিবিসি ডাটা সোর্স এডমিনিস্ট্রেটর – odbccp32.cpl
অন স্ক্রিন কীবোর্ড – osk
আউটলুক এক্সপ্রেস – msimn
এমএস পেইন্ট – pbrush
পাসওয়ার্ড প্রোপার্টিস – password.cpl
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon.msc
পারফরমেন্স মনিটর – perfmon
ফোন এন্ড মডেম অপশনস – telephon.cpl
ফোন ডায়ালার – dialer
পাওয়ার কনফিগারেশন – powercfg.cpl
প্রিন্টারস এন্ড ফ্যাক্স – control printers
প্রিন্টারস ফোল্ডার – printers
রিজিউনাল সেটিংস – intl.cpl
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit
রেজিষ্ট্রি এডিটর – regedit32
রিমোট একসেস ফোনবুক – rasphone
রিমোট ডেক্সটপ – mstsc
রিমুভাল স্টোরেজ – ntmsmgr.msc
রিমুভাল স্টোরেজ অপারেটর রিকোয়েষ্ট – ntmsoprq.msc
রেজাল্টেন্ট সেট অপ পলিসি – rsop.msc
স্ক্যানার এন্ড ক্যামেরা – sticpl.cpl
শিডিউল টাস্ক – control schedtasks
সিকিউরিটি সেন্টার – wscui.cpl
সার্ভিসেস – services.msc
শেয়ার্ড ফোল্ডার – fsmgmt.msc
উইন্ডোজ শার্ট ডাউন করা – shutdown
সাউন্ডস এন্ড অডিও – mmsys.cpl
সিস্টেম কনফিগারেশন এডিটর – sysedit
সিস্টেম কনফিগারেশন ইউটিলিটি – msconfig
সিস্টেম ইনফোমেশন – msinfo32
সিস্টেম প্রোপার্টিস – sysdm.cpl
টাস্ক ম্যানেজার – taskmgr
টিসিপি টেষ্টার – tcptest
টেলনেট ক্লাইন্ট – telnet
ইউজার একাউন্ট ম্যানেজার – nusrmgr.cpl
ইউটিলিটি ম্যানেজার – utilman
উইন্ডোজ এড্রেস বুক – wab
উইন্ডোজ এড্রেস বুক ইমপোর্ট ইউটিলিটি – wabmig
উইন্ডোজ এক্সপ্লোরার – explorer
উইন্ডোজ ফায়ারওয়াল – firewall.cpl
উইন্ডোজ ম্যাগনিফায়ার – magnify
উইন্ডোজ ম্যানেজমেন্ট – wmimgmt.msc
উইন্ডোজ মিডিয়া প্লেয়ার – wmplayer
উইন্ডোজ ম্যাসেঞ্জার – msmsgs
উইন্ডোজ সিস্টেম সিকিউরিটি টুলস – syskey
আপডেট লাঞ্চ – wupdmgr
উইন্ডোজ ভার্সন – winver
উইন্ডোজ এক্সপি টুর – tourstart
ওয়ার্ড প্যাড – write ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করুন ওয়েব ব্রাউজারের তথ্য
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,July - 13 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 5 বার পড়া হয়েছে।)
অপারেটিং সিস্টেম নতুন করে ইনস্টল বা রিইনস্টল করার কারনে বা অন্য কোন কারনে ওয়েব ব্রাউজারের বুকমার্ক, কুকিজ, পাসওয়ার্ড, হিস্টোরীসহ অনান্য সেটিংস যদি ব্যকআপ রাখা যেত এবং পরবর্তিতে আবার রিস্টোর করা যেত তাহলে মন্দ হতো না। ফ্যবব্যাকআপ সফটওয়্যার দ্বারা জনপ্রিয় সকল ব্রাউজারের তথ্যই ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা যাবে। উইন্ডোজের উপযোগী এই সফটওয়্যারটি ফায়ারফক্সের ২-৩.৫ সংস্করণ, ইন্টারনেট এক্সপ্লোরারের ৬-৮ সংস্করণ, গুগল ক্রোমের ১-৩ সংস্করণ, সাফারির ৩-৪ সংস্করণ এবং অপেরা ৯ সংস্করণ সমর্থন করে। মাত্র ১.৫ (৩.৫) মেগাবাইটের ফ্রিওয়্যার, পোর্টেবল এই সফটওয়্যারটি www.favbrowser.com/backup থেকে ডাউনলোড করতে পারেন। সফটওয়্যারটি দ্বারা সেফ এবং নন সেফ মুডে তথ্য ব্যাকআপ এবং রিস্টোর করা এবং রূপান্তর করা যাবে।
কম্পিউটারের সিমস পরিস্কার করা
পোষ্ট করেছেন মেহেদী আকরাম,June - 16 - 2009 তারিখে। (পোস্টটি 7 বার পড়া হয়েছে।)
কম্পিউটারের বায়োস পাসওয়ার্ড ভুলে গেলে, সয়ংক্রিভাবে বায়োসে পাসওয়ার্ড সেট হলে, ডিপ্লে না আসলে অথবা আরো অনেক কারণে সিমস (CMOS) পরিস্কার করার প্রয়োজন হয়। এজন্য কম্পিউটার থেকে বিদ্যুতের সংযোগ বিছিন্ন করুন এবং ২-১ মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার সিস্টেম ইউনিট খুলে বায়োস ব্যাটারি খুলুন। এবার IDE পোর্ট এবং ব্যাটারির কাছাকাছির জাম্পারটি খুলুন এবং কয়েক মিনিট অপেক্ষা করুন। এবার আগের মত লাগিয়ে কম্পিউটার চালু করুন।
সমস্যা যখন হিডেন ফাইল/ফোল্ডারের
পোষ্ট করেছেন admin,November - 20 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 3 বার পড়া হয়েছে।)
অনেক সময় দেখা যায় ফোল্ডারের অপশনসের সমস্যার কারণে হিডেন করা ফাইল/ফোল্ডার হিডেন না হয়ে সবসময় দেখা যায়। অর্থাৎ ফোল্ডার অপশনস এর Show hidden files and folders ঠিক মত কাজে করে না। এমতবস্থায় আপনি রেজিষ্ট্রি এডিট করে এ সমস্যার সমাধান করতে পারেন। রেজিষ্ট্রি এডিটর থেকে HKEY_CURRENT_USER \Software \Microsoft \Windows \CurrentVersion \Explorer \Advanced এর ডানদিকের hidden এর মান ১ সেট করলে সমস্ত হিডেন ফাইল/ফোল্ডার দেখা যাবে আবার hidden এর মান ০ দিলে সমস্ত হিডেন ফাইল/ফোল্ডার লুকাবে। কিন্তু রেজিষ্ট্রি এডিটর এর সম্পর্কে ধারণা না থাকলে এভাবে কাজ না করা ভালো। অথবা লিমিটড ইউজার হলে আপনি রেজিষ্ট্রি এডিট করতে পারবেন না। এজন্য www.mehdi-akram.tk থেকে রেজিষ্ট্রি প্যাক ডাউনলোড করে সহজে (ডাবল ক্লিকের সাহায্যে) ফাইল/ফোল্ডার লুকাতে বা দেখতে পারবেন।
সমস্যা যখন ফোল্ডার অপশন্সের
পোষ্ট করেছেন admin,November - 4 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 1 বার পড়া হয়েছে।)
অনেক সময় ভাইরাস বা অনান্য কারণে আপনার কম্পিউটারের ফোল্ডার অপশন হারিয়ে যেতে পারে। সেক্ষেত্রে আপআকে বেশ বিপাকে পড়তে হয়। আপনার হিডেন করা ফোল্ডার/ফাইলগুলো প্রয়োজনের সময় হয়তো আর আন-হিডেন করে দেখতে পারছেন না বা হিডেন করা ফোল্ডার/ফাইলগুলো সর্বদা দেখা যাচ্ছে। এছাড়াও ফাইলের এক্সটেনশনগুলো দেখা যেতে পারে। এসব থেকে সহজেই মুক্তি পেতে পারেন। এজন্য http://www.esnips.com/web/mehdiakramFreeDownload থেকে RecoverFolderOptions ফাইলটি ডাউনলোড করে নিন এবং চালু করুন। এরপর কম্পিউটার রিস্টার্ট হলে দেখবেন ফোল্ডার অপশন ফিরে এসেছে এবং অনান্য সমস্যাগুলোর সমাধান হয়ে গেছে।
এছাড়াও ফোল্ডার অপশন ইচ্ছাকৃত লুকিয়ে রাখতে চাইলে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে ওকে করুন এবং গ্রুপ পলিসি এডিটরে User Configuration >> Administrative Templates >> Windows Components >> Windows Explorer যান। এবার ডান দিকের প্যানেল থেকে Removes the Folder Options menu from the Tools Menu দুইবার ক্লিক করে (Settings ট্যাবে থাকা অবস্থায়) অপশন Enable বাটন সিলেক্ট করে ওকে করুন। এবার দেখুন ফোল্ডার অপশনস নেই। আবার ফোল্ডার অপশনস ফিরিয়ে আনতে হলে Settings ট্যাব থেকে Not Configured সিলেক্ট করে থাকা ওকে করলেই হবে।
রেজিস্ট্রি এডিটর নিস্ক্রিয় হলে
পোষ্ট করেছেন admin,April - 1 - 2008 তারিখে। (পোস্টটি 3 বার পড়া হয়েছে।)
ভাইরাসের কারণে অনেক সময় দেখা যায় রেজিস্ট্রি এডিটর ডিজেবল বা নিস্ক্রিয় হয়। ফলে রেজিস্ট্রি এডিটর খুলতে গেলে Registry editing has been disable by your asministrator মেসেজ আসে। রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় করতে প্রথমে রানে গিয়ে gpedit.msc লিখে এন্টার করুন তাহলে গ্রুফ পলিসি চালু হবে। এবার User Configuration/Administrative Templates/System/Prevent access to registry editing tools এর উপরে মাউসের বাম বাটন দুইবার ক্লিক করুন। এখানে Enabled থাকলে Disable করুন। আর Not Configured থাকলে Enabled করে Apply করুন এবং Disable করুন এবং গ্রুফ পলিসি বন্ধ করুন। তাহলে রেজিস্ট্রি এডিটর সক্রিয় হবে।
বিনা খরচে তৈরী করুন ব্যাক্তিগত ওয়েব সাইট
পোষ্ট করেছেন admin,August - 28 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 10 বার পড়া হয়েছে।)
নিজের একটা ওয়েব সাইট থাক কে না চাই। সারা বিশ্বের সামনে নিজেকে তুলে ধরতে এর চেয়ে সহজ পথ আর আছে বলে মনে হয়না। বিনা খরচেও আপনি আপনার ওয়েব সাইট তৈরী করে সারা বিশ্বের কাছে আপনাকে তুলে ধরতে পারেন। তাইতো ওয়েব সাইটের দিকে সবার এতটা ঝোক। ইন্টারনেট সেবাদানকারী বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানই ই-মেইলের মতো বিনামূল্যে ওয়েব সাইট তৈরীর সুযোগ (সাবডোমেইন বা ফোল্ডার) দিয়ে থাকে। ওয়েব সাইট তৈরী করতে হলে তিনটা বিষয় জানতে হবে ১. ওয়েব পেজ ডিজাইন, ২. ডোমেইন (সাবডোমেইন) রেজিষ্ট্রেশন ও ৩. ওয়েব পেজ হোষ্টিং। বিনামূল্যে এসব ওয়েব সাইটে ওয়েব পেজ হোষ্টিং এর জন্য ফাইল ম্যানেজার (ওয়েব) ব্যবহার করতে হয় কারণ বেশীর ভাগ সাইটই (বিনামূল্যে ওয়েব স্পেস দানকরী প্রতিষ্ঠান) এফটিপি সার্ভার ব্যবহার করতে দেয় না এবং ফাইল ম্যানেজার ব্যবহার করে গ্রাহকদের সহজে ওয়েব পেজ আপলোড করতে দিয়ে থাকে। কম্পিউটারে যারা অল্প পারদর্শী মূলত তাদের জন্যই এখানে আলোচনা করা হয়েছে। প্রথমে আসা যাক কিভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করবেন। সল্প পরিসরে ওয়েব পেজ তৈরীর বিষয়ে আলোচনা করা সম্ভব নয়। ইতিপূর্বে দৈনিক আমার দেশ পত্রিকাতেও ওয়েব পেজ তৈরীর পদ্ধতি প্রকাশিত হয়েছে। তাছাড়া ভাল ও আকর্শনীয় ভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারদর্শী কারো পরামর্শ নিতে পারেন। এখানে শুধুমাত্র মূল একটি পেজ তৈরীর পদ্ধতি আলোচনা করা হবে হোষ্টিং এর সুবিধার্থে।
যেভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করবেন: আপনার ওয়েব সাইটে যা দেখতে চান তা মাক্রোসফ্ট ফন্টপেজ ওপেন করে টাইপ করুন। চাইলে আপনার ছবি বা অন্য কোন বিষয় সংযুক্ত করুন মাক্রোসফ্ট ওয়ার্ডে যেভাবে কাজ করেন। এছাড়া ডানে এইচটিএমএল এ ক্লিক করে কোড এবং প্রিভিউ এ ক্লিক করে দেখে নিতে পারেন কেমন হচ্ছে আপনার ওয়েব পেজ। এবার নির্দৃষ্ট একটা ফোল্ডারে index.html নামে সেভ করুন (সেভ করার সময় উপরে Change Title ক্লিক করে আপনার পছন্দের টাইটেল টাইপ করুন কারণ এই টাইটেলই ওয়েব পেজের টাইটেল বারে প্রদর্শিত হবে)। আপনি যদি ছবি বা ওয়ার্ড আর্ট ব্যবহার করে থাকেন সেভ করার সময় Save Embedded Files আসবে এখানে ওকে করলে উক্ত ফোল্ডারে নতুন ফাইল বা প্রয়োজনে সাবফোল্ডার তৈরী হবে। এছাড়া ফন্টপেজের বই এর সাহায্য নিয়ে আরো ভালোভাবে ওয়েব পেজ তৈরী করতে পারেন। এখানে মনে রাখতে হবে আপনার কম্পিউটারে তৈরী করা ওয়েব পেজের জন্য যেসব সাবফোল্ডার ও ফাইল তৈরী হয়েছে বা যেভাবে আছে সার্ভারে একই ভাবে একই নামে এক এক করে আপলোড করতে হবে।
বিনামূল্যে রেজিষ্ট্রেশন: বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে বিভিন্ন রকমের সুবিধা দিয়ে থাকে, যেমন কিছু কিছু ওয়েবের স্পেস বেশী দিয়ে থাকে, কিছু দিচ্ছে সাবডোমেইন আর কিছুবা ফোল্ডার এবং কিছু কিছু বিজ্ঞাপন হিসাবে, ব্যানার, পপআপ বা টেক্সট লিংক অন্যান্য কিছু থাকে ফলে আপনি বেছে নিন কোনটি আপনার প্রয়োজন। নিচে এমনই কিছু ওয়েব সাইটের বিষয়ে আলোচনা করা হয়েছে। www.50webs.com ৫০ মেগাবাইট পরিমান ওয়েব স্পেস দিয়ে এবং খুব সহজেই আপলোড করার সুযোগ থাকছে এই ওয়েব সাইটে। এখানে আপনাকে দেওয়া হবে ফোল্ডার এই সাইটে কোন বিজ্ঞাপন নেই। এখানে আপনি সাব-ডোমেইন পাবেন। আপনি mehdiakram নামে রেজিষ্ট্রেশন করলে ওয়েব সাইট হবে mehdiakram.50webs.com| www.geocities.com ওয়েব স্পেস পেতে এখানেও সার্ভারে ফোল্ডার থাকছে যাদের ইহাহুতে মেইল এ্যাকাউন্ট আছে। আপনার যদি ইহাহুতে এ্যাকাউন্ট না তাকে তাহলে আপনি চাইলে ইহাহুতে একটি ফ্রি এ্যাকাউন্ট খুলে নিতে পারেন। আপনার মেইল আইডি যদি mehdiroyal হয় তাহলে, আপনার ওয়েব সাইটের এড্রেস হবে www.geocities.com/mehdiroyal| এখানে আপনাকে ২৫ মেগাবাইট পরিমান ওয়েব স্পেস দিবে। তবে বিজ্ঞাপন হিসাবে থাকবে ওয়েবসাইটের ডানে একটি উইন্ডো যা ওয়েব সাইট ব্রাউজ করার সময় বন্ধ করা যাবে। এখানে ৫ মেগাবাইটের বড় কোন ফাইল আপলোড করা যাবে না। www.50megs.com এখানে আপনি পাবেন ৫০ মেগাবাইট ওয়েব স্পেস। এখানে সাবডোমেইন দেওয়া হবে এবং ফাইল ম্যানেজার ব্যবহার করে সহজে ফাইল আপলোড করা যাবে। এখান থেকে তিন ধরণের সাবডোমেইন পাবেন i8, 5u বা 50megs| অর্থাৎ mehdiakram নামে রেজিষ্ট্রেশন করে আপনি যদি 5u সাবডোমেইনটি পছন্দ করেন তাহলে আপনার ওয়েব সাইট হবে www.mehdiakram.5u.com| তবে এখানে রোজিষ্ট্রেশনের ৭ দিন পর থেকে ওয়েব পেজের উপরে ব্যানার আকারে থাকবে ওয়েব সাইটটির বিজ্ঞাপন। www.inbangladesh.com এখানেও www.50megs.com এর মতই একই ভাবে রেজিষ্ট্রেশন ও অনান্য সুবিধা পাওয়া যাবে। তবে এখানে একটাই সাবডোমেইন আছে ফলে এখানে আপনার ওয়েব সাইট তৈরী করলে ওয়েব সাইটের ঠিকানা হবে www.yourname.inbangladesh.com|
এরকম আরো অনেক ওয়েবসাইট আছে ফ্রি হোস্টিং এর জন্য।
যেভাবে আপলোড করবেন: যেহেতু এসব ফ্রি ওয়েব সাইটে একই রকমের ফাইল ম্যানেজার থাকে সুতারাং একটি ওয়েব সাইটের ফাইল ম্যানেজার নিয়ে আলোচনা করলেই যথেষ্ট হবে। প্রথমে আপনি www.50webs.com এ লগইন করুন এবং আপলোড ফাইল এ পপআপ মেনু থেকে আপলোড সিঙ্গেল ফাইলে ক্লিক করে index.html টি আপলোড করুন যদি এর সাথে অন্য কোন ফাইল থাকে তহালে তাও আপলোড করুন। আর যদি কোন ফোল্ডার থাকে তাহলে নিউ ডাইরেক্টরিতে ক্লিক করে একই নামে ফোল্ডার তৈরী করুন এবং উক্ত ফোল্ডারের উপরে ক্লিক করে ওপেন করে কম্পিউটারে থাকা একই নামের ফোল্ডারের ফাইলগুলো আপলোড করুন। অবশেষে ব্রাউজ করে দেখুন কেমন হলো।
ওয়েব এড্রেস সক্ষিপ্ত করুন: আপনার বিনামূল্যে তৈরী করা ওয়েব সাইট দীর্ঘ্য হতে পারে কারন সাবডোমেইন বা ফোল্ডারের কারনে যা অন্যের মনে রাখা কষ্টকর। আপনি চাইলে এই সাইটকে ছোট করতে পারেন www.dot.tk ওয়েব সাইটের মাধ্যমে। এখানে আসলে কোন ওয়েব স্পেস পাওয়া যাবে না। এই ওয়েব সাইট আপনার ওয়েব সাইটের শটকার্ট হিসাবে কাজ করবে। অর্থাৎ আপনার তৈরী করা মূল ওয়েবসাইট যদি http://mehdiakram.50webs.com হয় এবং এখানে আপনি mehdi-akram নামে রেজিষ্ট্রেশন করে থাকেন তাহলে আপনার ওয়েব সাইট হবে http://mehdi-akram.tk বা www.mehdi-akram.tk| সুতারাং এই সাইটের মাধ্যমে আপনার তৈরী করা বড় ওয়েব এড্রেসকে ছোট করতে পারবেন, যা অন্যের মনে রাখার সুবিধা হবে। এখানে রেজিষ্ট্রেশনের ৭২ ঘন্টা পরে আপনার এই ওয়েব সাইট এ্যকটিভ হবে এবং ৯০ দিনে কমপক্ষে ২৫ বার এই ওয়েব সাইট ব্রাউজ করতে হবে নইলে রেজিষ্ট্রেশন বাতিল হবে। তবে মজার বিষয় হচ্ছে আপনার ওয়েব সাইটের অধীনে ৫টি কাল্পনিক ই-মেইল এড্রেস খুলতে পারবেন। যেমন আপনার ওয়েব সাইট যদি www.mehdi-akram.tk হয় তাহলে আপনি চাইলে আপনার ই-মেইল এড্রেস info[at]mehdi-akram.tk নামে খুলতে পারেন যা শুধুমাত্র আপনার মেইলকে ফরওয়ার্ড করার সুবিধা দিবে (এই এড্রেসে ই-মেইল করলে লিংক করা আসল ই-মেইলে মেইল পাঠাবে এই ওয়েবসাইট), কোন ই-মেইল বা স্পেস দেবে না। অতএব, আর দেরী না করে নিজের জন্য তৈরী করুন একটি ওয়েব সাইট এবং বিশ্বকে জানিয়ে দিন আপনার পরিচয়।
বি:দ্র: ইমেইল ঠিকানাতে [at] এর স্থলে @ পড়তে হবে।
সফটওয়্যারের পুরাতন সংস্করণের খোঁজে
পোষ্ট করেছেন admin,May - 18 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
আমরা প্রতিনিয়ত বিভিন্ন প্রকারের সফটওয়্যার ব্যবহার করছি। কিছু দিন পরপরই এসকল সফটওয়্যারের নতুন সংস্করণ আসে তখন আমরা ইন্টারনেট থেকে ডাউনলোড করে অথবা সফটওয়্যারের নতুন সংস্করণ কিনে পুরাতনকে ফেলে ব্যবহার করি। নতুন সফটওয়্যার সকল ক্ষেত্রে পুরাতনের তুলনায় ভাল, নিরাপদ বা সুবিধাজনক নাও হতে পারে। আবার নতুন সংস্করণ সকল (পুরাতন) কম্পিউটারে সমর্থন করে না। সেক্ষেত্রে পুরাতন সংস্করণে প্রয়োজন পরে কিন্তু অনেক সময় কোথাও খুঁজে পূর্বের সেই সংস্করণ পাওয়া যায় না। এমনকি উক্ত সফটওয়্যারের ওয়েবসাইটেও পুরাতন সংস্করণ সংরক্ষণ করা থাকে না বা ডাউনলোডের কোন ব্যবস্থা থাকে না। কিন্তু তাই বলেতো বসে থাকলে চলবে না। এর সমাধান পাবেন ওল্ডভার্সনের ওয়েবসাইটে। ১৫২ প্রকারের অধিক সফটওয়্যারের ১৯১০ -এর বেশী সংস্করণ সংরক্ষিত আছে http://oldversion.com সাইটে। এতগুলো সফটওয়্যারের মাঝে আপনার প্রয়োজনীয় সফটওয়্যারটি পাওয়ার সম্ভাবনাই বেশী। বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে ভাগ করে সফটওয়্যারের পুরাতন সংস্করণগুলো এখানে আছে যা আপনি ক্যাটাগরি অনুসারে বা সার্চ করে খুঁজে বের করে বিনাখরচে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন।
এসএমএস সিটি থেকে ফ্রি এসএমএস
পোষ্ট করেছেন admin,May - 14 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
এসএমএস সিটি থেকে বিনামূল্যে যেকোন মোবাইলে এসএমএস করা যায়। এজন্য http://smscity.com/?rid=207600 ওয়েবসাইটে মোবাইল রেজিষ্ট্রেশন করুন তাহলে আপনার মেইলে একাউন্ট এক্টিভিশন মেইল যাবে যেখানে ক্লিক করে এসএমএস সিটি থেকে রেজিষ্ট্রেশনের বাকী কাজটুকু করুন। তাহলে আপনার মোবাইলে একটি এক্টিভিশন কোড যাবে যা টাইপ করলে আপনার একাউন্ট চালু হবে এবং আপনি এসএমএস করার জন্য ২০ ক্রেডিট পাবেন। এবার এখান থেকে মোবাইলে এসএমএস করতে পারবেন। প্রতিটি এসএমএস এর সাথে এসএমএস সিটির বিজ্ঞাপন যাবে এবং জন্য ৮ ক্রেডিট খরচ হবে, এক্ষেত্রে প্রাপক আপনার মোবাইল নম্বর পাবে এবং সাথে এসএমএস সিটির বিজ্ঞাপন । তবে বিজ্ঞাপন ছাড়া এসএমএস করতে অতিরিক্ত ২ ক্রেডিট খরচ হবে। আর আপনার মোবাইলে প্রাপ্তি স্বীকার এসএমএস পেতে আরো ১ ক্রেডিট খরচ হবে। তবে সবকিছুর পরেও আপনি বিনাখরচে ক্রেডিট আয় করতে পারবেন। এজন্য আপনি এসএমএস সিটির মাধ্যমে বন্ধুদেরকে ই-মেইল করুন। আপনার বন্ধুরা উক্ত মেইলে পাওয়া লিংক থেকে এসএমএস সিটিতে রেজিষ্ট্রেশন করলে প্রতিটি একাউন্ট তৈরীর জন্য আপনার একাউন্টে ৫০ ক্রেডিট জমা হবে। এভাবে বিনাখরচে ক্রেডিট আয় করে এসএমএস করতে পারেন।
ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার
পোষ্ট করেছেন admin,January - 10 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 5 বার পড়া হয়েছে।)
বিভিন্ন প্রয়োজনে আমাদের ডেমো সফটওয়্যার ব্যবহার করতে হয়। ডেমো ভার্সনে সকল ফিচার না পাওয়া গেলেও বিনামূল্যে পাওয়া সফটওয়্যার আমরা ব্যবহার করে থাকি। ছোটখাট কাজে আমরা প্রতিনিয়তই ইন্টারনেট থেকে ডেমো সফটওয়্যার ডাউনলোড করে কাজ চালিয়ে নিই। ডেমো ভার্সন সাধাররণত ৩০, ২১ বা ১৫ দিনের জন্য হয়ে থাকে। এদের বেশীরভাগই কম্পিউটারের তারিখের উপর নির্ভর করে দিন গননা করে ফলে সময় শেষ হয়ে গেলেও কম্পিউটারের তারিখ পরিবর্তন করে আপনি অনায়াসে ডেমো ভার্সন ব্যবহার করতে পারেন। ধরুণ আপনি একটি ডেমো সফটওয়্যার ইনষ্টল করেছেন জুন মাসের ১ তারিখে এবং এর মেয়াদ শেষ, এমতবস্থায় উক্ত সফটওয়্যারটি ব্যবহার করতে হলে কম্পিউটারের তারিখ পরিবর্তন করে জুন মাসের ১/২ তারিখ দিয়ে ব্যবহার করতে পারেন এবং কাজ শেষে বর্তমান তারিখ রাখুন। যদি নতুন কোন ডেমো সফটওয়্যার ইনষ্টল করতে চান তাহলে আগের ডেমো যে তারিখে ইনষ্টল করেছেন কম্পিউটারে সেই তারিখ এনে ইনষ্টল করুন। হাতে গোনা কয়েকটি ডেমো সফটওয়্যার ছাড়া সকল ডোমো সফটওয়্যার এভাবে ব্যবহার করা যায়।
অফিস ২০০৭ -এ শব্দ যোগ করা
পোষ্ট করেছেন admin,April - 8 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
অফিস ২০০৭ -এর নতুন নতুন চমকের মধ্যে অফিসে শব্দ যুক্ত করা অন্যতম। অফিসে ২০০৭ -এ কাজ করার সময় কোন কিছূ পেষ্ট করলে, আনডু, রিডু করার সময়, নতুন কিছু সেভ করলে, জুম দেখার সময়, কোন টাক্স খোলার সময়, ডিলিট করলে এভাবে বিভিন্ন কাজের সময় ভিন্ন ভিন্ন আকর্শনীয় শব্দ শোনাবে। এজন্য সাউন্ড প্লাগ-ইন্স http://download.microsoft.com বা http://freeoffice2007.50webs.com থেকে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন। এই প্লাগ-ইন্স অফিস ২০০৩ বা এক্সপিতেও চলবে। এবার ওয়ার্ড ২০০৭ ওপেন করে Microsoft Office Button থেকে Word Options ক্লিক করুন। এরপর Advanced অপশন থেকে নিচের General অংশে Provide feedback with sound চেক করুন। ওয়ার্ডে সেটিংস করলে অফিসের অনান্য প্যাকেজেও শব্দ শুনতে পাবেন।
অফিস ২০০৭ থেকে পিডিএফ তৈরী করা
পোষ্ট করেছেন admin,March - 5 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
পোর্টেবল ডকুমেন্ট ফরমেট বা পিডিএফ (PDF) এখন বেশ জনপ্রিয়। ফন্টের ঝামেলা না থাকাতে ওয়েব সাইটেও পিডিএফ ব্যবহৃত হচ্ছে। কিন্তু পিডিএফ তৈরী করার ঝামেলা বেশ পোহাতে হয়। মাইক্রোসফট তাদের অফিস ২০০৭ এ পিডিএফ তৈরীর সুবিধা দেবার কথা ঘোষণা করে পরে এডোবির আপত্তির করণে তা স্থগিত রাখে। তবে প্লাগইন্সের মাধ্যমে অফিস ২০০৭ থেকে সরাসরি পিডিএফ তৈরী করা যাবে। প্রথমে SaveAsPDFandXPS নামের প্লাগইন্স সফটওয়্যারটি মাইক্রোসফটের নিজস্ব ওয়েবসাইট http://office.microsoft.com থেকে বা http://freeoffice2007.50webs.com থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে নিন তাহলে দেখবেন অফিস বাটনের Save As -এ PDF or XPS অপশনটি এসেছে। এবার মাইক্রোসফট অফিস বাটনে ক্লিক করে Save As নির্বাচন করে PDF or XPS -এ ক্লিক করুন তাহলে Publish as PDF or XPS ডায়ালগ বক্স আসবে অথবা অফিস বাটনে ক্লিক করে Save As এ ক্লিক করে Save as type থেকে PDF নির্বাচন করুন এবং ফাইলের নাম দিয়ে সেভ করুন। মাইক্রোসফটও অফিস ২০০৭ এর সকল এ্যাপলিকেশন থেকে একই ভাবে পিডিএফ ফাইল তৈরী করা যাবে। এছাড়াও এখান ইচ্ছামত অনেক কিছুই পরিবর্তন করা যাবে এবং পিডিএফ (ডকুমেন্টে) পাসওয়ার্ড দেওয়া যাবে।
সফটওয়্যার ছাড়াই ইউনিকোডে বাংলা টাইপ করা
পোষ্ট করেছেন admin,March - 26 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 8 বার পড়া হয়েছে।)
ইন্টারনেটের ব্যবহার দিনে দিনে বেড়েই চলেছে। বর্তমানে বাংলায় ওয়েব সাইট তৈরী এবং বাংলা ব্লগ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। ওয়েব সাইট বা ব্লগে বাংলা লিখতে হলে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা (উম্মুক্ত বাংলা ফন্ট ব্যবহার করে) লিখতে হবে অন্যথায় অনলাইনে আপলোড করলে বাংলা দেখা যাবে না। আমরাতো সাধারণত বিভিন্ন সফটওয়্যারের সাহায্যে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লিখে থাকি। কিন্তু সফটওয়্যার ছাড়াই অনলাইনে ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলা লেখা যাবে। http://bangla.org.bd ওয়েব সাইটে ইউনিবিজয়সহ অভ্র ফনেটিক, লেখো ফনেটিক, প্রভাত, সামহয়ারইন ফনেটিক কীবোর্ডে বাংলা লেখা যাবে। সাজেদ চৌধুরী তৈরীকৃত এই ওয়েব সাইটে বাংলায় গুগল সার্চ করা যাবে এবং (WYSIWYG Editor নামে পরিচিত) ওয়ার্ডের মত লেখার সম্পাদনাও করা যাবে। এছাড়াও http://banglaunitype.50webs.com, www.bdjobs.com/bangla ও http://bnwebtools.sourceforge.net ওয়েব সাইটেও ইংরেজীর পাশাপাশি ইউনিকোড ভিত্তিক বাংলাতে লিখতে পারবেন।
লুকিয়ে রাখুন গুরুত্বপূর্ণ ফোল্ডার
পোষ্ট করেছেন admin,March - 5 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 6 বার পড়া হয়েছে।)
আপনার কম্পিউটারের ব্যবহারকারী যদি একাধিক হয় তাহলে আপনি আপনার গুরুত্বপূর্ণ ফোল্ডারগুলো লুকিয়ে রাখার প্রয়োজন হতে পারে। সাধারণত ফোল্ডার অপশনের মাধ্যমে আমরা ফোল্ডারগুলোকে লুকিয়ে রাখি। কিন্তু অন্যেরা ফোল্ডার অপশনের সাহায্যে আপনার ফোল্ডার দেখতে বা ফোল্ডার তথ্য কপি করতে পারে। ইন্টারনেট থেকে হয়তো আপনি বিভিন্ন সফটওয়্যার ডাউনলোড করে ইনষ্টল করে ব্যবহার করেছেন কিন্তু এসব সফটওয়্যার ডেমো বা ট্রাইল ফলে কিছু দিন পরে তা ব্যবহার যোগ্য থাকে না। এমতবস্থায় ‘ফ্রি হাইড ফোল্ডার’ সফটওয়্যারটি www.cleanersoft.com ওয়েব সাইট থেকে বিনামূল্যে ডাউনলোড করে ব্যবহার করতে পারেন। সফটওয়্যারটি ইনষ্টল করার পরে পাসওয়ার্ড চাইবে তখন পাসওয়ার্ড দিন এবং Add বাটনে ক্লিক করে যে ফোল্ডার লুকাতে চান তা নির্বাচন করে ওকে করুন। ব্যাস আর উক্ত ফোল্ডার দেখা যাবে না। সফটওয়্যারে পাসওয়ার্ড থাকার ফলে অন্য কেউ পাসওয়ার্ড ছাড়া সফটওয়্যারটি খুলে ফোল্ডারগুলো আনহাইড করতে পারবে না। এছাড়াও পাসওয়ার্ড ছাড়া সফটওয়্যারটি আনইনষ্টলও করতে পারবে না।
ইমেইল এ্যাকাউন্ট মুছে ফেলা
পোষ্ট করেছেন admin,March - 1 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 2 বার পড়া হয়েছে।)
ইন্টারনেট ব্যবহার করেন অথচ ই-মেইল ঠিকানা নেই এমন মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে না। আর ইমেইল ব্যবহারকারীরর বেশীরভাগই বিনামূল্যে ই-মেইল সেবা ব্যবহার করেন। এর মাধ্যে উল্লেখ্যযোগ্য ইয়াহু!, ইটমেইল, জিমেইল ইত্যাদি। এসব সাইটে এ্যাকাউন্ট খুললে ই মেইল সেবার পাশাপাশি অনান্য সেবাও পাওয়া যাবে। বিনামূল্যে হওয়াতে অনেক সময় অপ্রয়োজনেও আমরা এ্যাকাউন্ট খুলে থাকি। কিন্তু আমরা কজনেই বা ইমেইল ঠিকানা বা এ্যাকাউন্ট মুছতে পারি। আমরা এখন এ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার পদ্ধতি শিখবো।
ইয়াহু!: ইয়াহু!এর এ্যাকাউন্ট মুছতে হলে প্রথমে https://edit.yahoo.com/config/delete_user ঠিকানাতে যান এবং এবার ইউজারের নাম ও পাসওয়ার্ড দিয়ে লগইন করুন। এরপর নিচে পুনরায় পাসওয়ার্ড দিয়ে (YES) Terminate this বাটনে ক্লিক করলে ইয়াহু!একাউন্ট মুছে যাবে।
হটমেইল: প্রথমে হটমেইল এ্যাকাউন্টে লগইন করুন। এবার উপরের ডান দিকের Help বাটনে ক্লিক করুন এবং search অংশে Close Account লিখে সার্চ করুন। এবার সার্চে আসা ফলাফল থেকে Close Your Account লিংকে ক্লিক করুন এবং পরবর্তী অংশ থেকে Close Account বাটনে ক্লিক করলে এ্যাকাউন্ট মুছে হবে।
জিমেইল: জিমেইল এ্যাকাউন্ট বন্ধ করতে হলে প্রথমে লগইন করতে হবে। এরপর উপরের ডান দিকের Settings লিংকে ক্লিক করুন। এরপর ট্যাবে Accounts ক্লিক করে Google Account settings ক্লিক করুন। এরপর ডান দিকের Edit next to My services -এ ক্লিক করে Delete Gmail Service ক্লিক করলে এ্যাকাউন্ট মুছে যাবে।
তবে এ্যাকাউন্ট মুছে ফেলার আগে প্রয়োজনীয় তথ্য ব্যাকআপ করে নিতে হবে। এ্যাকাউন্ট মুছে ফেললে সকল তথ্যই মুছে যাবে, মুছে যাওয়া ফাইল কোন ভাবেই পূনরোদ্ধার করা যাবে না এবং উক্ত নামে অন্য কেউ এ্যাকাউন্ট খুলতে পারবে। উইন্ডোজের পাসওয়ার্ড ভুললে করণীয়
পোষ্ট করেছেন admin,February - 23 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 1 বার পড়া হয়েছে।)
আমরা কম্পিউটারের নিরাত্ত্বার জন্য উইন্ডোজ বা বায়োস পাসওয়ার্ড ব্যবহার করে থাকি। আর যদি কখনও পাসওয়ার্ড ভুলে যায় তাহলে আমাদের করণীয় কি তা নির্ধারণ করতে পারি না। অনেক সময় নতুন করে উইন্ডোজ ইনষ্টল করতে হয়। কিন্তু সেক্ষেত্রে তথ্য হারাতে হতে পারে কিংবা অনেক প্রয়োজনীয় ইনষ্টল করা প্রোগ্রাম থাকবে না যা হইতো ব্যাকআপে নেই। সেক্ষেত্রে আপনাকে পুরানো উইন্ডোজই পেতে হবে যেকোন উপায়ে। আপনি পুরাতন পাসওয়ার্ড না পেলেও পাসওয়ার্ড মুছে দিতে পারেন। নিচে এমনই কিছু উপায় দেওয়া হলো।কম্পিউটারের সিস্টেম (বায়োস) পাসওয়ার্ড দেওয়া থাকলে তা মুছতে হলে সিস্টেমের ব্যাটারী কিছুক্ষণ খুলে রেখে কম্পিউটার চালালে দেখবেন সিস্টেমের কোন পাসওয়ার্ড নেই। আর উইন্ডোজের পাসওয়ার্ডের ক্ষেত্রে বেশ কয়েকটি উপায় আছে।
পদ্ধতি ১: আপনার কম্পিউটারের হার্ডডিক্সটি খুলে অন্য একটি কম্পিউটারের সাথে যুক্ত করে যে ড্রাইভে উইন্ডোজ ইনষ্টল দেওয়া আছে সে ড্রাইভ (ড্রাইভ ফরমেট FAT এর ক্ষেত্রে, NTFS হলে হবে না) windowssystem32config ফোল্ডারের sam ফাইলটি মুছে দিতে হবে। এবার আপনার কম্পিউটারে হার্ডডিক্স লাগিয়ে চালু করে দেখুন পাসওয়ার্ড ছাড়াও আগের ইউজারেই কম্পিউটার খুলছে।
পদ্ধতি ২: এছাড়াও একটি বুটেবল ডিক্স দিয়ে ডস (DOS) মুডে কম্পিউটার চালু করুন (ড্রাইভ ফরমেট FAT এর ক্ষেত্রে, NTFS হলে হবে না) এবং সিস্টেম৩২ এর কনফিগ (system32config) ফোল্ডারের যান (C:windowssystem32config)। এরপর attrib -s -h -r sam কমান্ড লিখে এন্টার করুন এবং del sam কমান্ড লিখে এন্টার করে কম্পিউটার রিষ্টার্ট করে দেখুন আগের ইউজারেই পাসওয়ার্ড ছাড়ায় কম্পিউটার খুলছে।
পদ্ধতি ৩: আর আপনার কম্পিউটারের ড্রাইভ ফরমেট যদি NTFS হয় তাহলে প্রথম দুটি পদ্ধতি কাজে লাগবে না। এজন্য উইন্ডোজ রিপিয়ারের মাধ্যমে পাসওয়ার্ড মুছতে হবে। প্রথমে উইন্ডোজ এক্সপির বুটেবল সিডি নিন এবং তা সিডি রমে প্রবেশ করান (প্রয়োজনে বায়সে প্রথম বুট হিসাবে সিডি রম সিলেক্ট করুন)। এরপর যখন Press any key to boot from CD আসবে তখন যেকোন কী চাপ দিন তাহলে ফাইল লোডিং শুরু হবে। এবার Welcome to Setup screen থেকে ENTER চাপুন এবং F8 চাপুন। পরবর্তী স্ক্রিন থেকে রিপিয়ার করার জন্য R চাপুন। এরপর ফাইল কপি হবার পরে কম্পিউটার সয়ংক্রিয়ভাবে রিস্টার্ট হবে। এরপর যখন কম্পিউটার ওপেন হবে তখন Press any key to boot from CD না চাপলে ইনষ্টলের পরবর্তী অংশ শুরু হবে। এখন প্রসেস বার আসার পরপরই SHIFT+F10 চাপুন তাহলে কমান্ড কনসল আসবে। এখানে NUSRMGR.CPL লিখে ENTER করুন তাহলে User Accounts ডায়ালগ বক্স আসবে। এখান থেকে ইচ্ছেমত ইউজারের পাসওয়ার্ড মুছে ফেলা যাবে বা পরিবর্তন করা যাবে। অবশেষে উইন্ডোজ রিপিয়ার শেষ করুন।
ইউজার পাসওয়ার্ড ছাড়াই কম্পিউটার খোলা
পোষ্ট করেছেন admin,February - 18 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 1 বার পড়া হয়েছে।)
আপনার কম্পিউটারে একাধিক ইউজার থাকতে পারে সেক্ষেত্রে ইউজার ও পাসওয়ার্ড দিয়ে কম্পিউটার খুলতে হয়। এমতবস্থায় অনান্য ইউজারের লগইন করার সুযোগ না দিয়ে সবসময় নির্দিষ্ট একটি ইউজারে কম্পিউটার খোলা যায়। এই সেটিংসের জন্য স্টার্ট থেকে রানে গিয়ে control userpasswords2 লিখে OK করুন তাহলে User Accounts প্রোপার্টিস শিট আসবে। এবার Users ট্যাব থেকে নির্দিষ্ট ইউজারটি সিলেক্ট করে Users must enter a user name and password to use this computer এর চেক বাটন আনচেক করুন এবং Apply করুন। এরপর উক্ত ইউজারের পাসওয়ার্ড দিয়ে OK করুন। এবার কন্ট্রোল প্যানেল থেকে User Accounts খুলুন এবং Change the Way Users Log On and Off -এ ক্লিক করে Use the Welcome Screen এবং Use Fast User Switching আনচেক করুন। এরপর থেকে কম্পিউটার খুললে কোন ইউজার বা পাসওয়ার্ড ছাড়ায় নির্দিষ্ট ঐ ইউজারে লগইন হবে।
ক্রিকেটের চলতি স্কোরের জন্য ডেক্সটপ এলার্ট
পোষ্ট করেছেন admin,February - 18 - 2007 তারিখে। (পোস্টটি 0 বার পড়া হয়েছে।)
আমরা অনেকেই ক্রিকেট খেলা ভালবাসি কিন্তু টিভি নিয়ে বসে থাকা কজনের হয়। তাছাড়া খেলা দেখার জন্য এত সময় খরচ করাও সম্ভব হয় না। মোবাইলের মাধ্যমে আপডেট নিয়েও পোষায় না। কর্মক্ষেত্রে আপনার কম্পিউটারে যদি ইন্টারনেটের সংযোগ থাকে তাহলে আপনি বিভিন্ন ওয়েবসাইট থেকে চলতি স্কোর জানতে পারবেন। ওয়েব পেজ ওপেন করে খেলার আপডেট স্কোর দেখাও ঝামেলা মনে হতে পারে। ক্রিকইনফো আপনাকে আরো সুবিধা করে দিচ্ছে ‘ক্রিকইনফো ডেক্সটপ এলার্ট’ সফটওয়্যারের সাহায্যে চলতি স্কোর দেখার জন্য। ক্রিকইনফোর www.cricinfo.com ওয়েবসাইট থেকে ‘ক্রিকইনফো ডেক্সটপ এলার্ট’ সফটওয়্যারটি ডাইনলোড করে ইনষ্টল করে সেট করুন। ব্যাস আপনার ডেক্সটপের উপরে একটি টিকার (বারের মত) আসবে। এখানে চলতি খেলার স্কোর দেখতে পারেন। আর এই ওয়েবসাইটেতো ক্রিকেটের যাবতিয় তথ্য ও ছবি আছেই।